আলোর পথে দুর্বার বাংলাদেশ
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ১৬:৫৬, ২১ ডিসেম্বর ২০১৮ | আপডেট: ২০:৪৩, ২১ ডিসেম্বর ২০১৮
দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। বিগত দশ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। আগামীতে ক্ষমতায় আসলে আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। দেশকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলে এ উন্নয়নের ধারা অব্যহত থাকবে।
- পায়রা, রামপাল, মাতারবাড়ি ও মহেষখালীতে কয়লাভিত্তিক সর্বমোট ৯,৯৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৮টি মেগা প্রকল্প গ্রহণ।
- পুরাতন ও অদক্ষ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পাওয়ারিং এর মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির পদক্ষেপ গ্রহণ।
- নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক ৫১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ৫২ লক্ষ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন।
- ২০৪১ সালোর মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রুপান্তরের ভিশন বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ উৎপাদন মহাপরিকল্পনা (পিএসএমপি-২০১৬) প্রণয়ন।
- ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রুপান্তরের ভিশন বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ উৎপাদন মহাপরিকল্পনা (পিএসএমপি-২০১৬) প্রণয়ন।
- সঞ্চালন লাইনের পরিমাণ ৮,০০০ সার্কিট কিলোমিটার থেকে ১১,১২৩ সার্কিট কিলোমিটার উন্নীত।
- গ্রিড সাবস্টেশন ক্ষমতা ১৫,৮৭০ এমভিএ থেকে ৩৬,০৪৬ এমভিএতে উন্নীত।
- ২০২১ সালের মধ্যে ১০,০০০ সার্কিট কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন নির্মাণের জন্য প্রকল্প গ্রহণ।
- গ্রাহক সংখ্যা ১ কোটি ৮ লক্ষ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩ কোটি ৩ লক্ষে উন্নীত।
- বিতরণ লাইন ২ লক্ষ ৬০ হাজার কি.মি.হতে ৪ লক্ষ ৫৭ হাজার কি.মি এ সম্প্রসারণ।
- সামগ্রিক সিস্টেম লস ১৬.৮৫% থেকে ১১.৪০% এ হ্রাস।
- ১২ লক্ষের অধিক প্রিপেইড মিটার স্থাপন।
- ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা আন্ডারগ্রাইন্ডে রুপান্তরকরণের উদ্যোগ গ্রহণ।
- গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ খাতে অভিযোগ ব্যবস্থাপনা চালু।
- অন-লাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ, নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন ও নিয়োগ ব্যবস্থাপনা, অভিযোগ নিস্পত্তি ব্যবস্থাপনা চালুকরণ ইত্যাদি।
- ই-ফাইলিং ব্যবস্থাপনা চালুকরণ। বিনিয়োগ বিদ্যুৎ খাতের বিশাল বিনিয়োগ অর্থ যোগানে এডিপি ব্যতীত বেসরকারি বিনিয়োগ ও ইনোভেটিভ ফাইন্যান্সিং এর মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
- নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও জ্বালানি দক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য “সাসটেইনেবল এন্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (স্রেডা) আইন, ২০১২ প্রণয়ন।
- বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নব নব প্রযুক্তির উদ্ভাবনের লক্ষ্যে “ বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল আইন, ২০১৫ প্রনয়ন ।
- “বিদ্যুৎ আইন, ২০১৮” প্রণয়ন।
- জ্বালানি সাশ্রয়ের দিকে গুরুত্ব প্রদান কর ২০২১ সালের মধ্যে ১৫% এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ২০% জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যমাত্রায় নির্ধারণ করা হয়েছে।
- ২০২১ সালের মধ্যে ২৪,০০০ মেগাওয়াট, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০,০০০ মেগাওয়াট এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ’ উৎপাদন পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’ এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ বিভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এসি