ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপত্তা বিধানের আহ্বান

ইন্টারনেটের সুবিধা ব্যবহারের ক্ষেত্রে  শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উপর জোর দিয়েছে ‘চাইল্ড অনলাইন সেফটি’ সচেতনতামূলক এক অনুষ্ঠানে।  

আজ রোববার স্যার জন উইলসন স্কুলে গ্রামীণফোন এ সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ এনজিও ব্র্যাকের সহায়তায় এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এ কর্মসূচি শুরু করে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল সেবাদাতা এ প্রতিষ্ঠানটি। এ কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের আড়াইশ’র বেশি স্কুলের ৫০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে নিরাপদ ইন্টারনেট নিয়ে সচেতন করেছে গ্রামীণফোন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী মাইকেল প্যাট্রিক ফোলি এবং স্যার জন উইলসন স্কুলের অধ্যক্ষ সাবরিনা শাহেদ।

অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘বিশ্বের ডিজিটাল বিপ্লবের সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ থাকা এবং তরুণদের আত্মবিশ্বাসের সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই, ইন্টারনেটে নিরাপদে থাকার দক্ষতা সম্পর্কে জানাতে এবং কিভাবে দায়িত্বশীলতার সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয় এটা জানাতে আমরা দেশজুড়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সচেতন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

সাবরিনা শাহেদ বলেন,"একটি স্কুল হিসেবে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দেয়া এবং পথ নির্দেশনা দেয়া আমাদের দায়িত্ব এং শুধুমাত্র আলোচনার মাধ্যমেই তা সম্ভব হতে পারে। আমরা বিগত কিছুদিন ধরে ইন্টারনেটে নিরাপত্তা নিয়ে অভিভাবকদের সাথে কথা বলছি।"

বাংলাদেশে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে  টেলিনর এর পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে যে তাদের অর্ধেকই অনলাইনে থাকার সময় সাইবারবুলিং বা অনিরাপদ পরিস্থিতির শিকার হতে পারে। কিন্তু সামান্য কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং সাধারণ জ্ঞানের ব্যবহারে এগুলো এড়ানো সম্ভব।

এ ছাড়াও এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন এবং হেড অব সাসটেইনেবিলিটি রাসনা হাসান। বিজ্ঞপ্তি

এম