উরির সেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলার পর থেকেই কাশ্মীর সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা
প্রকাশিত : ১১:৫৪, ৪ অক্টোবর ২০১৬ | আপডেট: ১১:৫৪, ৪ অক্টোবর ২০১৬
উরির সেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলার পর থেকেই কাশ্মীর সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা। এ অবস্থায় দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে গোটা দক্ষিণ এশিয়া অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। আমেরিকা, রাশিয়া ও চীনের মতো শক্তিশালী দেশগুলোর মধ্যেও বিভেদ তৈরি হবে বলেও মনে করেন তারা।
কাশ্মির সীমান্তে গত ক’দিন ধরেই যুদ্ধের দামামা। উরির হামলার পর পাকিস্তানের ভিতরে ঢুকে ‘অপারেশন সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ চালিয়েছে ভারত। এরপর থেকে সীমান্তে মাঝে মাঝেই দু’পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে।
পাকিস্তানকে এক ঘরে করতে কূটনৈতিক চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে ভারত। আর পাকিস্তানও তার বক্তব্য তুলে ধরছে বিশ্বসভায়।
এ অবস্থায় সত্যিই যদি দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তাহলে পশ্চিমা বিশ্বসহ, শক্তিশালী দেশগুলোও দুই শিবিরে ভাগ হয়ে যাবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। হুমকির মুখে পড়বে দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা।
কাশ্মীর নিয়ে দুই দেশের এ উত্তেজনায় উদ্বিগ্ন জাতিসংঘ। আর উত্তেজনার আাঁচে বাতিল হয়েছে সার্ক সম্মেলনও। যুদ্ধ বাধলে বিশ্ব অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন তারা।
এ অবস্থায় বাংলাদেশকে সঠিকভাবে রাজনৈতিক ও কূটনীতিক পদক্ষেপ নেয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
আরও পড়ুন