উৎসে কর মওকুফের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবী
প্রকাশিত : ১৩:১০, ৯ জুন ২০১৭ | আপডেট: ১৩:২৫, ৯ জুন ২০১৭
তৈরী পোষাক শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে প্রস্তাবিত বাজেটে উৎসে কর মওকুফের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবী জানিয়েছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। নইলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য পূরণ কঠিন হবে বলেও মনে করেন তারা। অর্থনীতিবিদ এমএম আকাশও বিজিএমএ নেতাদের সাথে একমত পোষন করেছেন।
গার্মেন্ট! বাংলাদেশের রপ্তানী খাতের সব থেকে বড় আয়ের মাধ্যম। গেলো বছর দেশের মোট রপ্তানী ৩৪ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ২৮ বিলিয়নই এসেছে এই খাত থেকে।
কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে জিএসপি সুবিধা বন্ধ, এ্যকর্ড, এ্যালায়েন্সের নানা শর্ত সব মিলিয়ে বন্ধ হয়ে গেছে ১২শ ফ্যাক্টরি। যার প্রভাব পড়েছে রপ্তানীতে। গেলো ১০বছর ধরে পোষাক খাতের গ্রোথ নেমে এসেছে ২দশমিক ২১ শতাংশে। এ অবস্থায় আগামী ২ বছরের জন্য উৎসে কর মওকুফের দাবী করে আসছিলেন পোষাক শিল্প ব্যবসায়ীরা।
তবে প্রস্তাবিত বাজেটে উৎসেকর আগের মত শুন্য দশমিক ৭ শতাংশ রাখা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের নগদ প্রনোদনা না দিলেও আয়কর হ্রাস করে ১৫শতাংশে রাখা হয়েছে। চলমান সংকট মোকাবেলায় আবারও উৎসে কর মওকুফের দাবী জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সহ নানা কারনে গ্রোথে প্রভাব পড়ে। জিএসপি সুবিধা পেতে চীন ও ভারতের সাথে যোগাযোগ বাড়ানোর তাগিদ দেন এই অর্থনীতিবিদ।
অনুমানের উপর বিভিন্ন সেক্টরে করারোপসহ বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন