কমে গেছে টিসিবির ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম
প্রকাশিত : ১০:৩৪, ১৬ জুন ২০১৬ | আপডেট: ১০:৩৪, ১৬ জুন ২০১৬
রমজানের অর্ধেক পেরুনোর আগেই কমে গেছে টিসিবির ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম। এজন্য টিসিবি কর্মকর্তা এবং ডিলাররা পরস্পরকে দোষারোপ করছেন। বাজারের চেয়ে খানিকটা কম মূল্যে এ বিপনন ব্যবস্থা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আরও সম্প্রসারণের দাবি সাধারণ মানুষের।
রমজান এলে প্রতিবছরই বাড়ে ছোলা, চিনি, ডাল, খেজুর, তেলসহ ভোগ্য পন্যের দাম। তবে এ বছর দাম বেড়ে যায় এক মাস আগেই। এমন পরিস্থিতিতে দেশ জুড়ে তিন হাজারেরও বেশি ডিলার এবং ১৭৪ টি ট্রাকে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে কিছু পণ্য বিক্রি শুরু করে টিসিবি। কিন্তু সাধারণ মানুষের চাহিদার খুব কমই পূরণ করতে পারছেন তারা।
রমজানের শুরুতে ট্রাক প্রতি ১৮’শ কেজি পন্য দিলেও এখন দেয়া হচ্ছে সাড়ে সাতশো কেজি। রাজধানিতে ৩৬ টি ট্রাকের স্থলে কার্যকর আছে মাত্র ১৮টি। এমন পরিস্থিতির জন্য ডিলাররা দায় চাপাচ্ছেন টিসিবির উপর।
তবে ডিলারদের বিরুদ্ধেও বাজারে পন্য বিক্রি করে দিয়ে বারদি মুনাফা নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। টিসিবি বলছে, এবার দেড় হাজার টন ছোলা, এক হাজার টন চিনি, ১ হাজার টন মসুর ডাল এবং ১০ টন খেজুর বিক্রি করা হচ্ছে। রমজানের প্রথম সপ্তাহ পর চাহিদা কমে যাওয়ায় পন্যের সরবরাহ কমানো হয়েছে।
রাজধানির দু-একটি পয়েন্টে ভিড় থাকলেও অধিকাংশ যায়গায় টিসিবি পন্যের ক্রেতা কম বলেই দাবি এই কর্মকর্তার।
আরও পড়ুন