ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

কিডনিতে পাথর হওয়ার ৮ কারণ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৭:০৫, ৯ জুলাই ২০১৮ | আপডেট: ১৪:৪২, ১০ জুলাই ২০১৮

দেশে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। সংখ্যাটা দিন দিন বেড়েই চলছে। বিশেষ করে কিডনি স্টোন বা পাথর জমার সমস্যার কথা প্রায়ই শোনা যায়।

কিডনি পাথরের প্রাথমিক লক্ষণগুলি নির্ভর করে পাথর কিডনির কোথায় এবং কী ভাবে রয়েছে। কিডনিতে স্টোনের আকার-আকৃতিও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

পাথর খুব ছোট হলেও সেটি কোনো ব্যথা-বেদনা ছাড়াই দীর্ঘদিন পর্যন্ত শরীরে থাকতে পারে।ফলে টেরও পাওয়া যায় না।

কিডনিতে পাথর জমার বা তৈরি হওয়ার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে কিছু কিছু বিষয় কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ বলে বিবেচনা করা হয়। যেমন-

১) বারবার কিডনিতে ইনফেকশন হওয়া এবং এর জন্য যথাযথ চিকিত্সার ব্যবস্থা না করা।

২)শরীরে পানির স্বল্পতা। পানি কম পান করা।

৩)শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রার আধিক্য।

৪) অত্যাধিক পরিমাণে দুধ, পনির বা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার অভ্যাস।

৫) বেশি লবণ খাওয়া কিডনির জন্য ক্ষতিকর। যদি আপনার সোডিয়াম গ্রহণ বেড়ে যায়, তবে কিডনি থেকে ক্যালসিয়াম নিঃসৃত হয়। প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৬) তুলনামূলক কম ওজনের লোকদের থেকে ওজনাধিক্য নারীরা ৩৫ শতাংশ বেশি কিডনির পাথর হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। বেশি ওজন ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিবেশকে পরিবর্তন করে, যা কিডনির পাথর হওয়ার প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করে।

৭) টপিরামেট জাতীয় ওষুধ যা টোপাম্যাক্স হিসেবে পরিচিত। এ ওষুধগুলো কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।এগুলো সাধারণত মাইগ্রেনের রোগে ব্যবহার করা হয়।

৮) বেশি লাল মাংস যেমন-গরু ও খাসির মাংস এবং পোলট্রির মাংস খাওয়া কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম কারণ।

সূত্র : জিনিউজ।

এমএইচ/এআর

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি