ঢাকা, মঙ্গলবার   ২২ এপ্রিল ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

কিশমিশের ভালো-মন্দ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১০:১৪, ৯ মার্চ ২০২২ | আপডেট: ১০:২১, ৯ মার্চ ২০২২

Ekushey Television Ltd.

বাঙালিদের কিশমিশপ্রেম নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। চোখের সামনে কিশমিশ দেখলে লোভ সামলানো কঠিন। বিশেষ করে ছোটদের খুবই পছন্দের একটি খাবার কিশমিশ। বাঙলি জীবনে ফিরনি-পায়েস হতে পোলাও-বিরিয়ানি সবকিছুতেই ব্যবহার হয় কিশমিশ। কিশমিশ যে শুকনা আঙুর, সেটা কারোই অজানা নয়। এর আবার রয়েছে অনেক রূপ। সেই সঙ্গে এর কিছু গুনাবলিও রয়েছে। তবে একসঙ্গে বেশি কিশমিশ খেলে হতে পারে সমস্যা। 

দেখে নেওয়া যাক কী পরিমানের কিশমিশ খেতে হবে-
কিশমিশে অনেকটা পরিমাণ ফাইবার থাকে। শরীরে ফাইবারের ঘাটতি পূরণ করার জন্য অনেকেই কিশমিশ খেয়ে থাকেন। তবে অতিরিক্ত কোনও উপাদানই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় ফাইবারের পরিমাণ বেশি হলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। এ ছাড়াও, পেটেরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কিশমিশে নানা ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। শরীরের জন্য এই উপাদানগুলো উপকারী। তবে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করলে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া কাশি, গলা ব্যথা, ডায়েরিয়ার মতো অন্যান্য অ্যালার্জিজনিত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় যাদের রয়েছে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা অনেক সময়ে কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে অতিরিক্ত কিশমিশ খেলে রক্তচাপ স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যেতে পারে।

শরীরের জন্য ভাল হলেও এর মিষ্টি স্বাদের জন্য কিশমিশ দাঁতের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। মিষ্টি জাতীয় কোনও খাবারই দাঁতের জন্য ভাল নয়। এতে দাঁতের ক্ষয় বাড়ে।
সূত্র: আনন্দবাজার
আরএমএ/ এসএ/


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি