ঢাকা, সোমবার   ২১ এপ্রিল ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

ক্ষতিকর নাকি উপকারী? বাটারের কোন বৈশিষ্ট্যে ভরসা রাখবেন বেশি?

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৪:৪৪, ৩ নভেম্বর ২০২২

Ekushey Television Ltd.

উপকারিতার পাশাপাশি মাখনের কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে ভয়েরও অবকাশ রয়েছে। তবে শরীরে কম-বেশি সব উপাদানেরই প্রয়োজন থাকে। তাই সতর্কতার কথা মাথায় রেখে মাখনও পাতে রাখা দরকার।

মুখরোচক বহু খাবারে যেমন মাখন ব্যবহৃত হয়, তেমনই স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকাতেও জায়গা রয়েছে মাখনের। কারণ আর কিছুই নয়, উপকারিতার পাশাপাশি মাখনের কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে ভয়েরও অবকাশ রয়েছে। তবে শরীরে কম-বেশি সব উপাদানেরই প্রয়োজন থাকে। তাই সতর্কতার কথা মাথায় রেখে মাখনও পাতে রাখা দরকার।

মাখনের বিবিধ উপকারিতা

মাখন থেকে এ, ডি, ই, কে ভিটামিন এবং ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, আয়োডিনের মতো খনিজ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। ভিটামিন ডি হাড়ের গঠন ও জোর বাড়াতে কাজে আসে। ত্বক ও চুলের পুষ্টি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজে আসে ভিটামিন ই।

ক্ষতিকর দিক ও সচেতনতা

মাখন স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত ফ্যাটে ভরপুর। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল এবং এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল দুই-ই বাড়িয়ে দেয় মাখন। তাই হার্টের অসুখ, ডায়াবিটিস, উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা কিংবা স্থূলতায় ভুগছেন, এমন ব্যক্তিদের মাখন খাওয়ার ক্ষেত্রে সচেতন থাকা বাধ্যতামূলক। যদি খেতেই হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খেতে হবে।

শিশুদের ক্ষেত্রে দিনে চা-চামচের ৩-৪ চমচের মাখন দেওয়া যেতে পারে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে ওজন দেখেই মাখন খাওয়ানো বাঞ্ছনীয়। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দৈনিক দুই চা চামচের বেশি মাখন কোনও মতেই খাওয়া উচিত নয়। ওজন বাড়াতে অনেক সময় মাখন-ভাত খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কিছুতা বেশি ফ্যাট প্রয়োজন হয়। তাই মাখন খেতে বলা হয়। তবে এ ক্ষেত্রেও যেন তা মাত্রা ছাড়া না হয়।

সূত্র: আনন্দবাজার

এসবি/ 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি