জাপানি বিনিয়োগ ধরতে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতের তাগিদ (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১২:০৩, ২৮ এপ্রিল ২০২৩
জাপানি বিনিয়োগ ধরার এখনই সবচে বড় সুযোগ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, উৎপাদন খরচ সাশ্রয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের উদীয়মান মধ্যবিত্ত শ্রেণিই বিনিয়োগ আকর্ষণের মূল কারণ। তবে এজন্য বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার তাগিদ দিলেন তারা।
এই মুহূর্তে বিনিয়োগ রয়েছে ৩২৪টি জাপানি কোম্পানির। তাদের বিনিয়োগের পরিমাণ ৪৬ কোটি মার্কিন ডলার।
২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তোরণ করবে বাংলাদেশ। এজন্য প্রয়োজন আরো বেশি সরসরি বিদেশি বিনিয়োগ। এ ক্ষেত্রে জাপানই হতে পারে সবচেয়ে বড় উৎস।
”এই সফরের ফলে আরও বেশকিছু জাপানিজ কোম্পানি বিনিয়োগে আগ্রহী হবে বলে মনে করছি।” জানালেন জাপান বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এর সাবেক মহাসচিব তারেক রাফি ভুইয়া।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন বলছেন, “বর্তমানে যে জাপানিজ কোম্পানিগুলো এখানে ইনভেস্ট করেছে তাদের যদি ভালো সেবা দিতে পারি তাহলে নতুন নতুন আরো কোম্পানি বিনিয়োগে আগহী হবে।”
চীন-ভিয়েতনামে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় বিনিয়োগের বিকল্প উৎস খুজছে জাপান। এখন সুযোগ এসেছে বাংলাদেশের সামনে।
জাপান বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সাবেক মহাসচিব তারেক রাফি ভুইয়া বলেন, “এই মুহূর্তে জাপানি বিনিয়োগ বাড়ছে। কিন্তু এই পরিমাণ আরও বাড়াতে হবে।”
তবে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে না পারলে এই সুযোগ হাতছাড়া হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, “আমাদের পোর্ট ক্লিয়ারেন্সে অনেক সময় লাগে। দুর্নীতির অভিযোগও আছে।”
ভিয়েতনামে একটি লাইসেন্সেই বিদেশি কোম্পাানিগুলো ব্যবসা করতে পারে, বাংলাদেশেও এই সুবিধা চালু করা উচিত বলে মত দিলেন বিশেষজ্ঞরা।
এসবি/
আরও পড়ুন