ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

টালিউডের হস্তক্ষেপে বদলে গেল ‘গপ্পো’

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৩:১১, ১৬ অক্টোবর ২০১৭

প্রথম সপ্তাহে ভারতের প্রেক্ষাগৃহে ঠাঁই পায়নি পরিচালক মানস মুকুল পালের ‘সহজ পাঠের গপ্পো’। কোনো কোনো প্রেক্ষাগৃহে আবার ঠাঁই পেলেও নামিদামি পরিচালকের সিনেমার ভিড়ে ঠিকঠাক শো টাইম দেওয়া হয়নি ‘সহজ পাঠের গপ্পো’কে। পরিবর্তে পূজায় মুক্তি পাওয়া হাজারও সিনেমার মাঝে ভারতের প্রেক্ষাগৃহগুলিতে এক কোণে পড়ে থাকার মতই হাল হয়েছিল জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এই ছবিটি। তখন অবশ্য বাংলা সিনেমা জগতের বড় কাউকেই সিনেমাটিকে নিয়ে সোশ্যাল সাইটে কথা সরব হতে শোনা যায়নি।

এদিকে ষষ্ঠ সপ্তাহের মাথায় পুরো ছবিটাই বদলে গেছে। বাকি সিনেমা ছেড়ে এখন ‘সহজ পাঠের গপ্পো’ দেখতেই ভিড় জমাচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা। অনেকেই আবার সিনেমাটির দেখার অনুরোধ করে সোশ্যাল সাইটে লেখালিখিও করছেন। বলা ভালো,  সিনেমাটি নিজ গুণে ঠাঁই করে নিয়েছে ভারতের বহু নামি দামি প্রেক্ষাগৃহে, তা আবার পিক আওয়ারে। সেকথা নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করেছে সিনেমাটির অন্যতম সম্পাদক অনির্বাণ মাইতি। 

শুধু তাই নয়, শুক্রবার উইডোজ নামে এক সংস্থার পক্ষ থেকে সিনেমাটির স্পেশাল স্ক্রিনিং-এর ব্যবস্থা করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন তরুন মজুমদার, গৌতম ঘোষ, অঞ্জন দত্ত, সৃজিত মুখোপাধ্যায়, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, নন্দিতা রায়, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় সহ বাংলা সিনেমা জগতে বহু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। যেকথা নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন অনির্বাণ মাইতি। সিনেমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ টালিউডের কলাকুশলীরা। প্রেক্ষাগৃহগুলিতে যাতে `সহজ পাঠের গপ্পো` দেখানো হয় সেজন্য এখন সরব হয়েছেন অনেকেই।

অবশ্য এত আতিশয্যের মধ্যে ‘সহজ পাঠের গপ্পো’-এর দুই ক্ষুদে অভিনেতা সামিউল আর নুর-এর একটাই দাবি ছিল তাঁদের পছন্দের অভিনেতা প্রসেনজিতের সঙ্গে দেখা করা। প্রসেনজিৎ তাদের আদর করেছে কেক খাইয়ে দিয়েছে। সেটাই জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা শিশুশিল্পী নুর ও সামিউলের কাছে অনেক বড় পাওয়া।

 

সূত্র : জি নিউজ

 

এসএ/এআর


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি