দখলদারদের থাবায় চন্দনা নদীর এখন মরণ দশা
প্রকাশিত : ১০:৫৭, ১৭ জুলাই ২০১৬ | আপডেট: ১০:৫৭, ১৭ জুলাই ২০১৬
নদীর নামটি চন্দনা। বয়ে গেছে বাজবাড়ি থেকে ফরিদপুর অবধি ৭৬ কিলোমিটার জুড়ে। দখলদারদের থাবায় নদীর এখন মরণ দশা। চন্দনার দুই তীরে গড়ে উঠেছে অবৈধ স্থাপনা। ময়লা-আবজর্নায় দূষিত হয়ে পড়েছে পানি। সরকারিভাবে মাছের অভয়ারণ্য চন্দনা এখন মাছশুন্য।
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি, কালুখালী আর ফরিদপুর জেলার মধুখালী, বোয়ালমারীসহ কয়েকটি উপজেলার মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে চন্দনা নদী।
এক সময় এ নদীটি শুষ্ক মৌসুমেও থাকতো প্রবাহমান। ছিল নানা প্রজাতির মাছ। এখন মাছ নেই। আছে স্থির হয়ে থাকা কচুরিপানা। কোথাও কোথাও পানিও নেই। যেখানে পানি আছে সেখানে স্তুপ-স্তপ আবর্জনা। দুই তীরে বাড়ী-ঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা চন্দনার গলা টিপে ধরেছে
গতবছরের জুনে প্রায় ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চন্দনা নদী পুনঃ খনন করা হয়। ঘোষনা দেয়া হয় মাছের অভয়ারণ্য হিসেবে। কিন্তু সেই টাকা আক্ষরিক অর্থেই জলে গেছে। দখলে- দূষনে আবারো বিপন্ন চন্দনা।
নদীটিকে বাঁচাতে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা।
চন্দনা নদী রক্ষায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি স্থানীয়দের।
আরও পড়ুন