নাটোরে মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছে প্রাণের ম্যাংগো ড্রিংক তৈরীর প্রকল্প
প্রকাশিত : ১১:৪০, ৮ আগস্ট ২০১৬ | আপডেট: ১১:৪০, ৮ আগস্ট ২০১৬
নাটোরের কয়েকটি এলাকার মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছে প্রাণের ম্যাংগো ড্রিংক তৈরীর প্রকল্প। জেলা সদরে একডালা গ্রামে ৪২ একর জায়গায় গড়ে উঠা কারখানায় কর্মরত ১৩ হাজার শ্রমিক ছাড়াও, আর্থিক সচ্ছলতা এসেছে আশপাশের এলাকার কয়েক হাজার আম চাষীর। আর, এই আম থেকে তৈরী ড্রিংক দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানী করা হয় ১৩০টি দেশে।
রাস্তার দু‘ধারে সারি-সারি আমের অস্থায়ী আড়ৎ। আশপাশের বাগান থেকে এই আম আনা হচ্ছে কারখানায়। প্রাথমিক বাছাই করে শ্রমিকরা তা পাঠিয়ে দেন পরিস্কার করার যন্ত্রে। ওজন পরিমাপ করে এগুলো চলে যায় ল্যাবে। পরিক্ষা-নিরিক্ষার পরই তা থেকে তৈরী করা হয় পাল্প।
ভালো মানের জুস তৈরীর জন্য প্রাণ গড়ে তুলেছে নিজস্ব প্রকল্প-কেন্দ্রিক চাষী। এজন্যই সূলভ মূল্যে ম্যাংগো ড্রিংক ভোক্তাদের হাতে পৌঁছানো যায়।
নাটোরের সংগৃহিত ম্যাংগো পাল্প আধুনিক উপায়ে সংরক্ষণ করে নেয়া হয় হবিগঞ্জে প্রাণের নিজস্ব ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে; যেখানে ড্রিংক তৈরি থেকে বোতলজাত- পুরো প্রক্রিয়াটিই সম্পন্ন হয় কোনো রকম হাতের সংস্পর্শ ছাড়াই।
উৎপাদিত পণ্যে সবরকম পুষ্টিমান বজায় রাখার কথা জানালেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক।
পাশাপাশি, দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও এই পানীয়’র চাহিদার কথা জানালেন, প্রাণ গ্র“পের এই শীর্ষ কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন