ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪

রজনীকান্তের বাড়িতে বৈঠক, বিয়েটা কি টিকে গেল ধনুশ-ঐশ্বর্যর?

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৩২, ৫ অক্টোবর ২০২২

বিবাহবিচ্ছেদের আইনি পদ্ধতি চলাকালীনই দম্পতির কোনও এক ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে কথা ওঠে। যা সমাধানযোগ্য বলেই মনে করছে রজনীকান্ত পরিবার। সায় দিয়েছে দক্ষিণী তারকা ধনুশের পরিবারও।

কথায় বলে, প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে। যে ফাঁদে হয়তো আবারও পড়লেন প্রাক্তন জুটি ধনুশ এবং ঐশ্বর্য রজনীকান্ত। বিবাহবিচ্ছেদ হঠাৎ গেল থমকে। আবারও কি একসঙ্গে থাকার স্বপ্ন দেখছেন দুই তারকা?

সূত্রের খবর, বিবাহবিচ্ছেদের আইনি পদ্ধতি চলাকালীনই দম্পতির কোনও এক ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে কথা ওঠে। যা সমাধানযোগ্য বলেই মনে করছে রজনীকান্ত পরিবার। সায় দিয়েছে দক্ষিণী তারকা ধনুশের পরিবারও। গুরুজনদের পরামর্শ অনুযায়ী বিয়ে ভাঙার আগে দ্বিতীয় বার ভাবতে বসেছেন ধনুশ-ঐশ্বর্য।

সম্প্রতি রজনীকান্তের বাড়িতে একটি পারিবারিক বৈঠক হয়েছে। সেখানেই পর্যালোচনার পর আপাতত ডিভোর্সের মামলা স্থগিত রাখা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আবারও একসঙ্গে ভাল থাকার চেষ্টা করবেন দম্পতি।

১৮ বছর দাম্পত্যজীবন কাটানোর পর, হঠাৎ দুঃসংবাদ ভাগ করে নিয়েছিলেন এই জুটি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তারা বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন। নেটমাধ্যমে নিজেরাই জানিয়েছিলেন খবরটা। লিখেছিলেন, ‘বন্ধু হিসাবে, বাবা-মা হিসাবে এত বছর কাটানোর পর আমরা নিজেদের পথ আলাদা করতে চাইছি। নিজেদেরকে সময় দিয়ে আরও ভাল করে বুঝতে চাইছি, যে কারণে একা হওয়া প্রয়োজন। আপনারা দয়া করে আমাদের এই সিদ্ধান্তকে সম্মান করুন। এবং ব্যক্তিগত জীবন বুঝে নিতে দিন’।

যদিও এই সিদ্ধান্তের পিছনে বড় কারণ নাকি ছিল ‘অতরঙ্গী’-অভিনেতার সময়ের অভাব। জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে ধনুশের ব্যক্তিগত জীবন বলে আর কিছু থাকছিল না। কাজ ছাড়া কিছুই বোঝেন না তিনি, ফলে একা বোধ করছিলেন রজনীকান্ত-কন্যা। তার পরই কিছু মনোমালিন্য হয়ে থাকবে তাদের নিজেদের মধ্যে। অতঃপর দুটি পথ আলাদা হয়ে যেতে বসেছিল। কিন্তু পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠরা স্পষ্টতই দূরদর্শী। শুধু অভিমানের বশে ছেলেমেয়ে দু’টি ভুল করছে না তো? তাই আর এক বার ভেবে দেখতে বললেন ওদের। প্রাক্তন দম্পতিরও নিশ্চিত ভাবে মনে ধরেছে সেই উপদেশ।

সূত্র: আনন্দবাজার

এসবি/ 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি