রাঙামাটিতে মাছের রেণু ও পোনার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়
প্রকাশিত : ১২:৩২, ২৪ জুলাই ২০১৬ | আপডেট: ১২:৩২, ২৪ জুলাই ২০১৬
রাঙামাটির কাউখালীতে মিনি হ্যাচারী প্রকল্পের মাধ্যমে পুরো জেলায় মাছের রেণু ও পোনার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। একইসঙ্গে পার্বত্য এলাকায়ও বেড়েছে মাছ চাষ। প্রাণীজ আমিষের চাহিদাও মেটানো সম্ভব হচ্ছে।
২০১২ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম মৎস্য চাষ উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় কাউখালীর রাঙ্গিপাড়ায় গড়ে তোলা হয় মিনি মৎস্য হ্যাচারী। প্রায় সাত একর জমিতে এই মিনি মৎস্য হ্যাচারী খামারে রয়েছে ৫টি নার্সারী ও ২টি মা মাছ উৎপাদনের পুকুর।
এই খামারে রুই, কাতলা, মৃগেল, শরপুুঁটি, গ্লাসকার্প ও বিগহেড মাছের রেণু ও পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে। এসব রেণু ও পোনা কম দামে বিক্রি করা হয় জেলার মৎস্য চাষীদের মাঝে।
একটা সময় ছিলো যখন পার্বত্য এলাকার পাহাড়ীরা মাছ চাষ করতো না। প্রকল্পের কারণে অনেকেই পুকুর তৈরি করে মাছ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
প্রকল্প থেকে উৎপাদিত রেণু ও পোনা অন্য জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে জানালেন মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা।
রাঙামাটিসহ পার্বত্য জেলায় মাছ চাষ উৎপাদনে বিপুল সম্ভবনা রয়েছে। মাছ চাষে আগ্রহ আরো রেণু ও পোনা উৎপাদনের পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন