স্থিতিশীলতার পথে দেশের অর্থনীতি (ভিডিও)
প্রকাশিত : ২১:০৯, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ | আপডেট: ২২:০৩, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
ইতিবাচক ধারায় রপ্তানি-আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ। আগস্টে রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। আর প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি সাড়ে ১২ শতাংশের বেশি। পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে এসেছে আমদানি ঋণপত্র খোলার প্রবণতাও। সব মিলে স্থিতিশীলতার পথে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি।
বাণিজ্য ঘাটতিতে কিছুটা চাপে সামষ্টিক অর্থনীতি। তবে আমদানি ব্যয়ে লাগাম পড়ার পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান রপ্তানি-রেমিট্যান্সে মিলছে সুখবর। গুরুত্বপূর্ণ এই তিন সূচকে ভর করে স্থিতিশীলতার পথে অর্থনীতি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবি বলছে, গেল আগস্টে আগের বছরের একই সময়ে তুলনায় রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ দশমিক ১৮ শতাংশ। এ সময়ে পণ্য রপ্তানি থেকে আসে ৪৬০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ বেশি।
এদিকে, অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই-আগস্টে রপ্তানি হয়েছে ৮৫৯ কোটি ১৮ লাখ ডলারের পণ্য। এরমধ্যে তৈরি পোশাক থেকেই আসে ৭১২ কোটি ডলার। এখাতে প্রবৃদ্ধি ২৬ শতাংশের বেশি।
রপ্তানিতে ভালো করেছে পাট ও পাটজাতপণ্য, হোমটেক্সটাইল, প্রকৌশল পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রপ্তানির এই ধারা অব্যাহত থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন হবে না।
অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে চার বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ডলারের পর আগস্টে আসে প্রায় ২০৪ কোটি ডলার।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা উদ্যোগে আমদানি চাপ কমছে। গেল আগস্টে ঋণপত্র বা এলসি খোলা হয়েছে ৫৬৫ কোটি ডলারের। জুলাই এলসি খোলা হয়েছিল ৬২২ কোটি ডলারের। আর আগস্টে এলসি নিস্পত্তি হয় ৬৪৭ কোটি ডলারের। আর ৭৪২ কোটি ডলারের এলসি নিস্পত্তি হয়েছিল জুলাইয়ে।
এসবি/
আরও পড়ুন