২৯শে মার্চ ইপিআর, পুলিশ ও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকরা দল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেন
প্রকাশিত : ১২:৪০, ২৯ মার্চ ২০১৬ | আপডেট: ১২:৪০, ২৯ মার্চ ২০১৬
মুক্তিযুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ার লক্ষ্যে একাত্তরের ২৯শে মার্চ ইপিআর, পুলিশ ও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকরা দল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সেদিন রাতে তেঁজগাও রেললাইনের কাছে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানী সৈন্য নিহত হয়। সেসময়ের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আর আতঙ্ক আজো আন্দোলিত করে তৎকালীন ছাত্রনেতাদের।
স্বাধীনতার ইতিহাসে স্মরণীয় দিন ২৯শে মার্চ। এদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঢাকা পালিয়ে আসা ইপিআর, পুলিশ ও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে দল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
ফলও পাওয়া যায় হাতে-নাতে। রাতে তেজগাঁও রেললাইনের কাছে তুমুল সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানী সেনা নিহত হয়।
বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষের পর পাকিস্তানি বাহিনীর কাছ থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ ছিনিয়ে নেয় মুক্তিযোদ্ধারা। পরিকল্পিতভাবে চলে যুদ্ধের প্রস্তুতি।
মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক হিসেবে তরুণরা যেন সংগঠিত হতে না পারে, সেজন্য মার্চের শেষে পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন জায়গায় তরুণদের হত্যা করা হয়, চালানো হয় নির্মম নির্যাতন।
তবে সব বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে তরুণদের নেতৃত্বেই এগিয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধ।
আরও পড়ুন