ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪

৭ মার্চের ভাষন মুক্তিযুদ্ধের দিক নির্দেশনা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১২:১১, ৭ মার্চ ২০১৯ | আপডেট: ১২:১৫, ৭ মার্চ ২০১৯

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার দিন আজ। রেসকোর্স ময়দানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৮ মিনিটের মহাকাব্যিক ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ইতিহাসের সাড়া জাগানো এই ভাষণেই বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে আসে স্বাধীনতা, লাল সবুজের বাংলাদেশ।

৭ মার্চ ১৯৭১, অসহযোগ আন্দোলনে উত্তাল গোটা বাংলা। জাতিকে দিক নির্দেশনা দেবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সকাল থেকেই মুক্তিকামী জনতার ঢল রেসকোর্স ময়দানে। সবার অপেক্ষা কখন আসবেন বঙ্গবন্ধু। যারা খুব কাছ থেকে এই বিশাল জনসমুদ্র দেখেছেন, তারাই জানেন চেতনার কি জোয়ার এসেছিলো সে ক্ষণটিতে।

সময় যত গড়ালো, মানুষের উপস্থিতি বাড়লো। বেলা সোয়া তিনটার দিকে ১০৩ জ্বর নিয়ে মঞ্চে উঠলেন জাতির পিতা। রচনা করলেন এক অনবদ্ধ ইতিহাস। সে ইতিহাস আজো বিশ্বের শোষিত- নিপীড়িত মানুষের প্রেরণা।

উত্তাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে টানা ১৮ মিনিটের ভাষণ। বজ্রকন্ঠে বাঙ্গালির হাজার বছরের বঞ্চনার কথা বললেন কবি, দিকনির্দেশনা দিলেন মুক্তিযুদ্ধের।

মন্ত্রমুগ্ধের মতো ভাষণ শুনছিলেন মুক্তিপাগল মানুষেরা। আর অধীর অপেক্ষা, কখন আসবে সেই ক্ষণ।

বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে বঙ্গবন্ধু বা আওয়ামী লীগকে অভিযোগ করার সুযোগ না দিয়ে বিচক্ষণভাবে জানিয়ে দিলেন বাঙ্গালীদের করণীয়।

সাড়ে সাত কোটি বাঙালীকে উজ্জীবিত করা সেই ভাষণটি ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্বের অন্যতম প্রামান্য দলিল।

মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই স্বাধীনতার ঘোষণা, চূড়ান্তভাবে বাঙালিকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছিলো। অমর কবিতাখানি আজো সবার অনুপ্রেরণা।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে :

এসএ/

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি