নতুন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষে বদলে যাচ্ছে খুলনার চাষীদের জীবন (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১১:০৪, ২৫ অক্টোবর ২০১৮ | আপডেট: ১৮:০৬, ২৫ অক্টোবর ২০১৮

চিংড়ি চাষে আধা-নিবিড় বা সেমি-ইনটেনসিভ পদ্ধতি ব্যবহার করে সফলতা পেয়েছেন খুলনার চিংড়ি চাষীরা। সাধারণ পদ্ধতির তুলনায় চিংড়ির উৎপাদন হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি। রপ্তানিকারকরা জানান, প্রশিক্ষণ ও স্বল্পসুদে ঋণ দেওয়া গেলে চাষীদের আরো আগ্রহী করা যাবে।
আর্ন্তজাতিক বাজারে চাহিদা ও উচ্চ বাজারমূল্যের কারণে চিংড়ি বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানী পণ্য। সাদা স্বর্ণখ্যাত চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবন করে আধা-নিবিড় বা সেমি ইনটেনসিভ পদ্ধতি।
এ পদ্ধতিতে ঘেরের পানির গভীরতা কমপক্ষে ৩ ফুট বাড়িয়ে পরিকল্পিত নার্সারি স্থাপন, ভাইরাসমুক্ত বাগদা পিএল মজুদসহ নিয়মিত সম্পূরক খাদ্য দেয়া হয়। প্রতি হেক্টরে সাধারণ পদ্ধতিতে চিংড়ি উৎপাদন হয় ৩শ’ কেজি, আর আধা-নিবিড় পদ্ধতিতে হয় সাড়ে ১৪টন।
মাঠ পর্যায়ে চাষীরা নতুন এ পদ্ধতির প্রশিক্ষণ পেলে উৎপাদন আরো বাড়বে বলে মনে করেন রপ্তানিকারকরা।
চাষীদের প্রশিক্ষণ দিতে এরইমধ্যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা। স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করে উৎসাহিত করার কথাও জানান তিনি।
২০১৪ সালের প্রথম দিকে খুলনায় আধা-নিবিড় পদ্ধতিতে শুরু হয় চিংড়ি চাষ।
আরও পড়ুন