ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪

ঘুরে দাঁড়িয়েছে কক্সবাজার বীচ সংলগ্ন ব্যবসায়ীরা (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৫:১১, ১৪ জানুয়ারি ২০২১

করোনা সংক্রমণের বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে কক্সবাজার বীচ সংলগ্ন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও পর্যটকরা আসতে শুরু করায় বদলে যাচ্ছে পরিস্থিতি। ক্রেতা চাপ থাকায় চোখে-মুখে হাসির ঝিলিক ব্যবসায়ীদের। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজও আছে দোকান মালিকদের।

চোখ রাঙ্গাচ্ছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। এর মাঝেও আর্থিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠেছে কক্সবাজার পর্যটন খাত। শীত আসতে না আসতেই লোকারণ্য কক্সবাজার পর্যটন স্পটগুলো। বিশেষ করে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পর্যটকদের ঢল নামে সমুদ্র সৈকতে। করোনা সময় কাটিয়ে আবারও চেনা রুপে কক্সবাজার। 

করোনার কারণে দীর্ঘদিন সৈকতসহ পর্যটন স্পটগুলোতে জনসমাগমে নিষেধাজ্ঞা ছিলো। পরে পর্যটন ব্যবসা সচল রাখতে শর্তসহ নীতিমালা তৈরি করে খুলে দেয়া হয় সৈকতসহ দোকানপাট। ফলে পর্যটকদের আগমনে দোকানগুলোতে প্রাণ ফিরেছে। 

ব্যবসায়ীরা জানান, বন্ধের পর প্রচুর বেচাকেনা আছে। কিন্তু লকডাউনের জন্য বাইরের মালগুলো পাওয়া যাচ্ছে না, এটাই সমস্যা। মানুষ আসছে, বেচাকেনাও বেড়েছে।

করোনা বিপর্যয় কাটিয়ে ফের ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন বলে জানান ব্যবসায়ীরা। তবে তারা বলছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ তীব্র হলে ক্ষতি সামলিয়ে উঠা সম্ভব হবে না।

ব্যবসায়ীরা আরও জানালেন, আগে যে খারাপ দিন গেছে এটা এখন আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠছি। এখন যদি আবার লকডাউন পরে যায় তাহলে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাব। আগের ক্ষতিটা কিছুটা কমে আসছে তবে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি বেশি দেখা যাচ্ছে সেজন্য মানুষ ভয়ে ভয়ে আছে।

আরেক ব্যবসায়ী জানালেন, লোকজন আসলেও তাড়াহুড়া করে চলে যায়। দিনে এসে দিনে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করে। 

কক্সবাজারে প্রায় দেড় হাজারের বেশি ঝিনুকসহ অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে তৈরি সৌখিন পণ্যের দোকান। সব মিলিয়ে পর্যটনশিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ১ লাখ মানুষ। 
ভিডিও :


এএইচ/এসএ/
 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি