বাগেরহাটে ২৫ ইউপিতে নৌকা প্রতীকের জয়

বাগেরহাটে ৬৬ ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ২৭টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে নৌকা প্রতীকের ২৫ প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। বাকী দু’জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এর আগে নৌকা প্রতীকের ৩৭ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

সোমবার সকাল ৮টা থেকে মোরেলগঞ্জের ১৪টি, রামপালের ৪টি, কচুয়ায় ২টি, চিতলমারী ৩টি, ফকিরহাটে ৩টি এবং শরণখোলায় একটি ইউনিয়নে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে।

মোরেলগঞ্জে ১৪ ইউনিয়নের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১২টিতে নৌকা এবং দুটিতে সতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- তেলিগাতী ইউনিয়নে মোরশেদা আক্তার, পঞ্চকরনে রাজ্জাক মজুমদার, পুটিখালীতে আব্দুর রাজ্জাক, দৈবজ্ঞহাটি সামছু মল্লিক, রামচন্দ্রপুর আব্দুল আলিম, চিংড়াখালী ইউনিয়নে আলী আক্কাচ বুলু, বনগ্রামে রিপন দাস, বলইবুনিয়ায় শাহজাহান আলী, হোগলাবুনিয়ায় মোঃ আকরামুজ্জামান, বহরবুনিয়ায় রিপন তালুকদার, মোরেলগঞ্জ সদরে হুমায়ুন কবির মোল্লা এবং জিউধরায় জাহাঙ্গীর আলম বাদশা। 

বিজয়ী সতন্ত্র প্রার্থীরা হচ্ছেন হোগলাপাশা ইউনিয়নে যুবলীগ নেতা মোঃ ফরিদুল ইসলাম এবং বারইখালী ইউনিয়নে আব্দুল আউয়াল খান মহারাজ।

কচুয়া উপজেলার দুই ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন ধোপাখালিতে শেখ মকবুল হোসেন এবং মঘিয়ায় পঙ্কজ কান্তি অধিকারি।

রামপালের চার ইউনিয়নের বাইনতলায় ফকির আব্দুল্লাহ, উজুলকুরে মুন্সি বোরহান উদ্দিন, গৌরম্বায় মোঃ রাজিব সরদার এবং পেরিখালি ইউনিয়নে রফিকুল ইসলাম বাবুল নির্বাচিত হয়েছেন। এরা সবাই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী।

চিতলমারী উপজেলার তিন ইউনিয়নে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন বড়বাড়িয়ায় মোহাম্মাদ মাসুদ সরদার, সদর ইউনিয়নে মোঃ নিজাম উদ্দিন শেখ এবং কলাতলায় মোঃ বাদশা মিয়া। এছাড়া ফকিরহাটের তিন ইউনিয়নে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন লখপুরে এমডি সেলিম রেজা, বাহিরদিয়ায় রেজাউল করিম ফকির এবং শুভদিয়ায় মোঃ ফারুকুল ইসলাম। এরা সবাই নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেন।

এছাড়া শরণখোলা উপজেলার ধানসাগর ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মাইনুল ইসলাম টিপু বিজয়ী হয়েছেন।

এএইচ/