এখনো মানুষের ঢল চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিনোদন স্পটগুলোতে
প্রকাশিত : ১৮:০৬, ২৮ জুন ২০১৭ | আপডেট: ১৮:২৪, ২৮ জুন ২০১৭
ঈদের ৩য় দিনেও বিনোদন পিপাসু মানুষের পদচারনায় মুখর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিনোদন স্পটগুলো। লোকে লোকারণ্য বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। এছাড়া ফয়েস লেক, সীতাকুন্ডের ইকোপার্ক, ভাটিয়ারি, আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকতে মানুষের উপচেপড়া ভিঢ়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
ঈদের ছুটি শেষ। এরপরও লোকে লোকারণ্য বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।
সকাল থেকে সৈকতের সব পয়েন্টে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। সাগরের নীল জলরাশিতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন তারা।
কক্সবাজারের প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক হোটেল মোটেল রয়েছে। এ পর্যন্ত লক্ষাধিক পর্যটক কক্সবাজারে আগমন ঘটেছে।
পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে প্রশাসন।
শুধু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত নয়, ইনানী সৈকত, হিমছড়ির ঝর্ণা, দরিয়ানগর, ডুলাহাজারা সাফারী পার্কসহ জেলার পর্যটন স্পটগুলোতেও ভিড় করছেন পর্যটকরা।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম নগরীর ফয়েসলেক এন্ড সিওয়ার্ল্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, চিড়িয়াখানায় ভিড় জমিয়েছেন ভ্রমন ও বিনোদন পিপাসুরা। সিওয়ার্ল্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কে গানের তালে তালে কৃত্রিম ঢেউয়ে গোসল আর নৃত্য ছিল দর্শনার্থীদের জন্য ঈদ বিনোদনের বাড়তি আকর্ষণ।
বিভিন্ন ধরনের রাইডসে চড়ে ঈদ আনন্দে মেতেছে শিশু কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ। ফয়েস লেক থেকে ইঞ্জিন নৌকায় নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখেন দর্শনার্থীরা।
ঈদে দর্শনার্থীদের বাড়তি আনন্দ দিতে বিভিন্ন রাইডস নিয়ে প্রস্তুত ছিল বিনোদন কেন্দ্রগুলো।
আরও পড়ুন