১০ দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই রংপুরে
প্রকাশিত : ০৯:০৮, ১৬ জানুয়ারি ২০২৪
গেল কয়েকদিন ধরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় তাপমাত্রা কমেছে অস্বাভাবিক হারে। এতে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অনুভূত হচ্ছে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন। বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। শীতের প্রভাব পড়েছে কৃষি এবং পোল্ট্রি খামারেও।
রাজধানীসহ দেশের প্রায় সব এলাকায় দিনের বেলাতেও চলছে কুয়াশার দাপট; ভরদুপুরেও মিলছে না রোদের দেখা।
থার্মোমিটারের পারদ নেমে বরিশাল, ভোলা, দিনাজপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ।
দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে পঞ্চগড়ে অনুভূত হচ্ছে তীব্র শীত। কুয়াশার সাথে উত্তরের হিম বাতাসে নাকাল জনজীবন।
১০ দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই রংপুরে। হাঁড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত সাধারণ মানুষ। ঘন কুয়াশায় সূর্যের দেখা মিলছে না উত্তরের আরেক জেলা কুড়িগ্রামেও। তাপমাত্রা কমে শীত বেশি অনভূত হচ্ছে। কনকনে ঠান্ডায় সময় মত কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো। বৃষ্টির ফোটার মত পড়ছে কুয়াশা। কষ্টে পড়েছে স্কুল, কলেজ ও কোচিং সেন্টারে যাওয়া ছাত্রছাত্রীরাও।
ঘনকুয়াশা এবং কনকনে ঠাণ্ডা অব্যাহত আছে লালমনিরহাটে। নষ্ট হচ্ছে শস্যক্ষেত ও বীজতলা।
গাইবান্ধায় জনজীবনের পাশাপাশি ঠাণ্ডার প্রভাব পড়েছে পোল্ট্রি খামারে।
যশোরে শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ। হাসপাতালগুলো ভিড় বাড়ছে রোগীর। সবচেয়ে বেশি বিপাকে শিশু ও বৃদ্ধরা।
ফেনীতেও বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ। জ্বর, সর্দি, নিউমোনিয়া নিয়ে চাঁদপুরের হাসপাতালগুলোতেও বেড়েছে রোগীর চাপ।
টানা ৫ দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে যমুনা পাড়ের জেলা সিরাজগঞ্জেও।
এএইচ
আরও পড়ুন