শীতের সকালে তিন বিভাগে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি
প্রকাশিত : ০৮:৩৯, ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ | আপডেট: ০৮:৪৩, ৩১ জানুয়ারি ২০২৪
ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বাড়ছে শীতের তীব্রতা। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে জীবনযাত্রা। এদিকে সকাল থেকে দেশের তিন বিভাগের কিছু জায়গায় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে গোপালগঞ্জ, নওগা, মৌলভীবাজার ও ফেনী জেলার উপর দিয়ে। নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে ফসলের মাঠে।
ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় সকাল থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হতে দেখা গেছে। আবহাওয়া অফিস থেকেও বৃষ্টির আভাস দেয়া হয়েছিল।
মৌলভীবাজার জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কয়দিন ধরে ৮ থেকে ১০ এর মধ্যে উঠানামা করছে তাপমাত্রা। এ অবস্থায় দিনের দীর্ঘ সময় পারদ নিচে থাকায় শীত অনুভূত হয় বেশি। এই মুহূর্তে প্রয়োজন পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র বিতরণ।
যশোরে রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রাও গত দিনের থেকে বৃদ্ধি পাওয়ায় শীত তেমন অনুভূত হচ্ছে না।
যমুনা পাড়ের জেলা সিরাজগঞ্জে শীতের দাপট থামছেই না। সকালে কুয়াশার পাশাপাশি মৃদু শৈতপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। শিশুসহ বৃদ্ধরা হাড় কাঁপানো এ শীতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে বেশি।
রংপুর অঞ্চলে শৈত্য প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে। এদিকে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়সের নীচে নামলেই স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশনা মানছেনা রংপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো।
উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে দুইদিনে ঘন কুয়াশার দাপটে কমেনি শীতের তীব্রতা। পশ্চিমা হিমেল বাতাসে হাড় কাঁপানো শীতে মানুষের পাশাপাশি কষ্টে রয়েছে গৃহপালিত পশু।
শীতের তীব্রতা ও ঘন কুয়াশায় এবার গাইবান্ধায় ১২ হেক্টর জমির বিভিন্ন জাতের ফুল ফুটতে পারেনি। গাছেই কুকড়ে গেছে ফুলের কলি। এতে এ মৌসুমে লাখ লাখ টাকার ফুল বাজারে বিক্রি করতে পারবে না বলছেন ফুল চাষীরা।
এএইচ
আরও পড়ুন