পটুয়াখালীতে জেলেদের প্রেণোদনা নিয়ে অভিযোগ(ভিডিও)
প্রকাশিত : ২০:২৮, ১৯ অক্টোবর ২০১৮
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধের সময়ে পটুয়াখালীতে সরকারের বিশেষ প্রণোদনা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন প্রকৃত জেলেরা। অভিযোগ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় মৎস্য বিভাগের তালিকায় অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি করা হয়েছে। ফলে নিষেধাজ্ঞা মেনে জাল গুটিয়ে চরম অভাব-অনটনে অনেক জেলে পরিবার।
প্রজনন মৌসুমে ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর টানা ২২ দিন ইলিশ ধরা, বাজারজাত ও বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে সরকার। নিষেধাজ্ঞা মেনে পটুয়াখালীর জেলেরা গুটিয়ে নিয়েছেন জাল; নোঙর করে রেখেছেন মাছধরা নৌকা ও ট্রলার।
জেলার ৮ উপজেলার তেঁতুলিয়া, পায়রা, রামনাবাদ, আগুনমুখা ও সাগরসহ প্রায় ৩০টি নদ-নদীর পাড়ে বসবাসকারী জেলেদের অভিযোগ, নিষিদ্ধের সময়ে ২০ কেজি করে চাল দেয়ার কথা থাকলেও, তারা তা পাচ্ছেন না। কখনো নদীতে জাল ফেলেনি এমনসব মানুষ জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় জেলে তালিকার অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
তবে স্থানীয় চেয়ারম্যান দায় চাপালেন মৎস্য বিভাগের উপর।
জেলে তালিকার গড়মিলের কথা স্বীকার করলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাও। আর অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস জেলা মৎস্য কর্মকর্তার।
মৎস্য বিভাগের হিসেব মতে, জেলায় জেলের সংখ্যা ৬৯ হাজারের মত। তবে চলতি প্রজনন মৌসুমে বিশেষ ভিজিএফ’র আওতায় এসেছেন ৪৫ হাজারের বেশি জেলে।
আরও পড়ুন