পুণ্যার্জনের পূর্ণতা অজির্ত হয় সীতাকুণ্ডের শিবচতুদর্শী মেলায়
প্রকাশিত : ১৮:১৬, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | আপডেট: ২১:৫৫, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
ঐতিহ্যবাহী সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ তীর্থ বিশ্বের সনাতন সম্প্রদায়ের জন্য একটি অতি পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ পুণ্যস্থান। ধর্মীয় শাস্ত্রমতে সকল তীর্থস্থান পরিভ্রমন করলেও সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মহাতীর্থ দর্শনে না এলে পুণ্যার্জন পরিপূর্ণতা লাভ করে না।
এ বিশ্বাসে দেশ-বিদেশের সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন চারযুগ অর্থাৎ সত্য, ক্রেতা, দ্বাপর ও কলির ঐতিহ্যে লালিত আদিতম তীর্থস্থান শিবালয় ও একান্ন মাতৃপীঠের অন্যতম তীর্থক্ষেত্র সীতাকুন্ডে আগমন করেন। সীতাকুন্ডের উত্তরে বারৈয়াঢালার লবাণাক্ষ তীর্থ এবং দক্ষিণে বাড়বকুন্ড তীর্থ পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিঃ মিঃ ব্যাপী এর ব্যাপ্তি। শিবচতুর্দশী ও দোল পূর্ণিমা তিথি লগ্নে এখানে মেলা অনুষ্টিত হয়।
ফলে মেলা সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার জন্য পুরি লজিং হাউজ এ্যাক্ট-১৮৭৯ অনুযায়ী মেলা কমিটির মাধ্যমে মেলা পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রিত হয়। যার কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসাবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মহোদয় এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় মেলা কার্য নির্বাহী কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
মেলা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে ইতোমধ্যে সরকারী বেসরকারীভাবে প্রতিবারের মত এবারও বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
আপনারা ইতিমধ্যেই অবহিত হয়েছেন যে, বিশ্বের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান মহাতীর্থ সীতাকুন্ডে আগামী ৪-৬ই মার্চ ১৯ইং ফেব্রুয়ারী ‘শিবচতুর্দশী’ এবং ২০-২১শে মার্চ’১৯ ‘দোল পূণিমা’ শুরু হতে যাচ্ছে। মেলা হিসেবে পরিচিত হলেও এটি মুলত ধর্মপ্রাণ হিন্দুদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান।
দেশ বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ লোকের সমাগম হতো বিধায় কালক্রমে এটি বিশাল মিলন মেলায় রূপান্তরিত হয়েছে। পরিণত হয়েছে একটি সার্বজনীন উৎসবে। বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী অগণিত নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোরের পদচারণায় সীতাকুন্ড মুখরিত হয় এই সময়ে।
তীর্থযাত্রীদের চিত্ত বিনোদনমূলক ব্যবস্থা ও বিভিন্ন ষ্টল,হস্তশিল্পসহ হরেক রকম জিনিষের সমারোহে এক ভিন্নরূপ আসে সীতাকুন্ডে। সংসারত্যাগী সন্যাসীদের জপ-তপ-সাধনা প্রভৃতিতে প্রেমতলা থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত বিরাজ করবে একটি অন্যজগত। সব কিছু মিলিয়ে উপমহাদেশের প্রখ্যাত এই ঐতিহাসিক মেলা সীতাকুন্ডকে দান করেছে ইতিহাসের একটি বিশেষ অধ্যায়।
মেলার সুচনা: কখন থেকে এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানের শুরু তার দিন সাল নির্ণয় করা যায়নি। আনুমানিক তিন’শ বছর পূর্ব থেকে এই মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে ধারনা করছে এলাকার প্রবীণ ব্যক্তিরা।
শাস্ত্রীয় মতে শিবরাত্রীতে ব্যাসকুন্ডের স্নান, তর্পন, গয়াকুন্ডে শ্রাদ্ধ প্রভৃতির মধ্য দিয়ে সীতাকুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের যে ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়ে আসছে মুলত তাই শিবচতুদর্শী। হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থ বারাহী তন্ত্রে আছে, ‘বিশেষতঃ কলিযুগে বসামি চন্দ্রশেখরে, চন্দ্রশেখর মাহাত্ম্য। পূনর্জন্ম ন বিদ্যেতে’ অর্থাৎ কলিযুগে আমি (মহাদেব) চন্দ্রশেখরে থাকবো, এখানে কোনো লোক তীর্থে আসলে সে আর পূনর্জন্ম লাভ হবে না। হিন্দু ধর্মে পুনর্জন্ম লাভকে অভিশপ্ত বলে বিশ্বাস করা হয়। এবার মূল মেলার দিন ৪ঠা মার্চ সোমবার হচ্ছে ’মহাদেব’ এর জম্মদিন বিধায় এবছর মেলায় অনেক মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করা যায়।
মেলার ব্যবস্থাপনা: শিবচতুর্দশী মেলা সুন্দর, সুশৃঙ্খল, সমন্বয় ও সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিবছরের ন্যায় এবারও প্রথমে স্থানীয় ভাবে, পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মেলা কার্যনির্বাহী কমিটির এবং সর্বশেষ জেলা প্রশাসক, চট্টগ্রাম ও সভাপতি, মেলা কেন্দ্রীয় কমিটি সভায় চুড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সীতাকুন্ড স্প্রাইন কমিটি পক্ষ থেকে পুরী লজিং এ্যাক্ট অনুযায়ী শিবরাত্রী পূজা অনুষ্ঠানে যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। স্প্রাইন কমিটি ও মেলা কমিটির পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার গ্রহণের চেষ্ঠার পাশাপাশি বিশ্ব বৈদিক সম্মেলন আয়োজন করা হবে। মেলার সার্বিক আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সীতাকুন্ড সার্কেল শম্পা রাণী সাহা পিপিএম ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেনের নের্তৃত্বে প্রায় ৫০০জন পুলিশ সদস্য এবং বিশেষ করে এবার মহিলা পুলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে, ৩০-৪০জন মহিলা আনসার-ভিডিপি সদস্য মেলা চলাকালীন সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত রাখার সিন্ধান্ত হয়। চন্দ্রনাথ স্বেচ্ছাসেবক সমিতিসহ অন্যান্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় পাঁচ শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক তীর্থযাত্রীদের সহায়তাদানে সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। মেলা কমিটির পক্ষ থেকে এবার স্থানীয় সহ সকল স্বেচ্ছাসেবকের কার্যক্রম সমন্বয় করা হবে। এছাড়া তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তা বিধানে এএসপি শম্পা রাণী সাহা সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থা সমূহেরও সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ইতিমধ্যে সীতাকুন্ড ইকোপার্কে ২/১টি বিচ্ছিন্ন ঘটনায় এবার অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হয়।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও সীতাকুন্ড পৌরসভা শিবচতুদর্শী মেলা উপলক্ষে তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে অন্যান্যবারের মতো এবারও আলোকসজ্জা, পানীয়জল সরবরাহ, চিকিৎসা ব্যবস্থা ও পরিস্কার পরিছন্নতার ব্যবস্থা গ্রহন করেছে। বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ইপসা সহ বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সেবামূলক কর্মসূচিসমূহ গ্রহণ করে আসছে।
এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী ও ধর্মীয় সংগঠন সমূহ তীর্থযাত্রীদের ফ্রি চিকিৎসা ও পানীয় জল খাওয়ার ব্যবস্থা করছে। তীর্থের মন্দিরাদিসহ মেলায় স্থাপিত দোকান, স্টল, বিনোদন কেন্দ্র সমূহকে অগ্নিকান্ডের হাত থেকে রক্ষা করা ও অসুস্থ তীর্থযাত্রীদের জরুরি ভিত্তিতে সেবা দেয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড সহ ফায়ার সার্ভিস বিভাগ সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত থাকবে। সীতাকুন্ড মেলা কমিটির উদ্যোগে স্বয়ংম্ভূনাথ মন্দির থেকে চন্দ্রনাথ মন্দির পর্যন্ত আলোকসজ্জা করা হবে-এটা একটা প্রয়োজনীয় ও জরুরি উদ্যোগ। তাছাড়াও সীতাকন্ড মেলা কমিটির পক্ষ থেকে বিভিন্ন সুবিধাজনক স্থানে পানীয় জল সহ ৩০টি স্থায়ী-অস্থায়ী টয়লেট ব্যবস্থাপনার চেষ্টা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
অনুষ্ঠানমালা: তিনদিনব্যাপী এ মেলা উপলক্ষে সীতাকুন্ড স্রাইন কমিটির উদ্যোগে বিশ্ব বৈদিক সন্মেলন, মহার্তীথ পদক ও ঋষি সমাবেশসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শিব চতুদর্শী উপলক্ষে সীতাকুন্ড শংকর মঠ, রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী সেবাশ্রম, শ্রী জগন্নাথ সেবাশ্রম,শ্বশান কালি বাড়ি, অনুকুল ও রাম ঠাকুরের আশ্রম, জম্মাষ্ঠমী পরিষদ, গীতা শিক্ষা কমিটি, ভোলানন্দ সেবাশ্রমসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন গীতাযজ্ঞ, নাম সংকীর্তন,ধর্মসভা, ধর্মীয় সাস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে।
শিবরাত্রি: মূল শিবচতুর্দশী তিথি ৪ঠা মার্চ সোমবার বিকাল ৫-৩৪মিঃ শুরু হয়ে ৫ই মার্চ সন্ধ্যায় শেষ হবে। এরপর অমাবস্যা শুরু হবে। এসময় র্তীথযাত্রীগণ সীতাকুন্ডের বিভিন্ন মঠ মন্দির দর্শন ছাড়াও ব্যাসকুন্ডে স্নান, তর্পন, গয়াকুন্ডে পিন্ডদানসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালন করবে।
যানবাহন সুবিধা: তীর্থযাত্রীদের আগমনের সুবিধার্থে তুর্ণা নিশিতা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, মহানগর প্রভাতীসহ অন্যান্য আন্তনগর ট্রেন সমূহের যাত্রার ক্ষেত্রে সীতাকুন্ডে ৩মিনিট যাত্রা বিরতির ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এছাড়াও মেলা উপলক্ষে সীতাকুন্ড বটতলী কালি মন্দির থেকে ইকো পার্ক হয়ে চন্দ্রনাথ মন্দির, বাড়বকুন্ড ও লবণাক্ষে যাতায়াতের জন্য বিশেষ যানবাহনের করা হয়েছে।
শাখা কার্যালয়/তথ্য কেন্দ্র: সীতাকুন্ড মেলা কমিটির তত্ত্বাবধানে চন্দ্রনাথ মন্দির, স্বয়ংম্ভুনাথ মন্দির, গজারিয়া দীগির পার, ভৈরব মন্দির, ছোট দারোগাহাট লবণাক্ষ মন্দির এবং বাড়বকুন্ড তীর্থে মেলা কমিটির শাখা কার্যালয়/তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র থাকবে। তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে এবার প্রথমবারের মতো গুণগত মানসম্পন্ন ‘স্বরণিকা’ প্রকাশনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মেলা কমিটির পক্ষ থেকে মেলায় কেন্দ্রীয় সাউন্ড সিস্টেম সার্বক্ষনিকভাবে সক্রিয় থাকবে।
বিগত কয়েকবছর ধরে শিবচতুর্দশী ও দোল পূর্ণিমা মেলায় সকল প্রকার অসামাজিক কার্যকলাপ, জুয়া, হাউজী, অশ্লীল নৃত্যের আসর সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ এবং তা এবছরও অব্যাহত থাকবে। বিগত কয়েক বছর কেন্দ্রীয় ভাবে সংসদ সদস্য আলহাজ্ব দিদারুল আলম মহোদয়ের আন্তরিক সহযোগিতায় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলা গুরুত্বপূর্ণ অংশসমূহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এবারও আরো বর্ধিত পরিসরে তা বাস্তবায়ন করা হবে। সাংসদ মহোদয়ের অনুদানের মাধ্যমে সীতাকুন্ড মেলা কমিটির পক্ষ থেকে সিসি ক্যামেরাগুলো স্থায়ীভাবে ক্রয় করা হবে।
সীতাকন্ড স্রাইন কমিটি হচ্ছে মেলা কমিটির অন্যতম পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান হিসাবে সুসমন্বয়ের মাধ্যমে সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পাদনের চেষ্ঠা চলছে।
চন্দ্রনাথ পাহাড়ে উঠার রাস্তা সমূহ বেশ দ্রুত গতিতে চলমান রয়েছে। এছাড়াও স্রাইন কমিটির পক্ষ থেকে ব্যাসকুন্ডে স্থায়ী ১২টি, চন্দ্রনাথ মন্দিরে ২টি ল্যাট্রিনও স্বয়ংম্ভূনাথ মন্দিরে ২টি নতুন ল্যাট্রিন স্থাপন ও ব্যাসকুন্ডের চারিধারে বৈদ্যুতিক স্ট্রীট লাইট স্থাপন করা হয়েছে।
সীতাকুন্ড মেলার সার্বিক কর্মকান্ড সুন্দর, সুশৃঙ্খলভাবে সম্পাদনের জন্য সংসদ সদস্য চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল আলম, জেলা প্রশাসক জনাব জিল্লুর রহমান চৌধুরী, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম মামুন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিল্টন রায়, আবদুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া, সাধারন সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন, জেলা পরিষদ সদস্য আ ম ম দিলসাদ, এএসপি শম্পা রানী সাহা, ওসি মোঃ দেলোয়ার হোসেন এবং পৌর মেয়র সহ সরকারী প্রশাসনের সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন বিভাগসমূহ যারা ঐতিহ্যবাহী সীতাকুন্ড মেলায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন তাঁদেরকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করছি। তাছাড়াও এত বিশাল একটি গুরু দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে আমাদের মেলা কমিটির সহযোদ্ধাবৃন্দ তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে সর্বাত্মকভাবে চেষ্ঠা করছেন তাদেরকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
সীতাকুন্ড মেলা কমিটির কার্যালয় নতুনভাবে সজ্জিত করা হয়েছে। তাছাড়াও মেলা কার্যক্রম পরিচালনায় আর্থিক বিষয়াদি নিয়মিতভাবে হালনাগাদ করা হচ্ছে এবং মেলা অনুষ্ঠানের পর পরই এবারের মেলার সকল আর্থিক হিসাবাদি ইউএনও মহোদয়ের অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে।
সীতাকুন্ড মেলা কমিটির কার্যক্রমকে ভবিষ্যতে আরো সক্রিয় ও স্থায়ীত্বতা দেয়ার জন্য বিভিন্নভাবে তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
এসি
আরও পড়ুন