লালমনিরহাটের বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
প্রকাশিত : ১০:২৪, ১৪ জুলাই ২০১৯
পানি আগের তুলনায় কিছুটা কমলেও এখনো জেলার প্রধান দুই নদী তিস্তা ও ধরলার পানি বিপদসীমার উপর দিয়েই প্রবাহিত হচ্ছে। দুর্গত এলাকা থেকে নামছে না বানের পানি। জেলার ২১টি ইউনিয়নের ৮০টি গ্রামের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ বানভাসি হয়ে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সঙ্কটে রয়েছেন। এ দিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও ত্রান বিতরণ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল।
জানা যায়, হাতীবান্ধার গড্ডিমারীতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর’র (এলজিইডি) রাস্তা ভেঙ্গে আদিতমারীর কুটিরপাড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড’র (পাউবো) বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙ্গে তিস্তা নদীর পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ায় প্লাবিত হয়েছে ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি। স্থানীয়রা বাড়ি-ঘর ছেড়ে গবাদি পশু-পাখী ও মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র নিয়ে যাচ্ছেন নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। দুর্গত এলাকাগুলোয় এখনও বুক সমান পানি রয়েছে। বন্যার পানির নিচে রয়েছে রাস্তা, নলকুপ ও শৌচাগার।
এমএস/
আরও পড়ুন