গাজীপুরে বনসাইয়ের বাগান (ভিডিও)
প্রকাশিত : ২০:২৪, ১৯ আগস্ট ২০১৯
বনসাই একটি বৃক্ষ-নির্ভর শিল্প। সময় পরিক্রমায় ব্যবসায়িক খাতও। ২৩ বছর আগে মাত্র চারটি বনসাই দিয়ে যাত্রা করেন গাজীপুরের কে এম সবুজ। এখন তিনি বনসাই রপ্তানীকারক, বনসাই বাগানের মালিক।
১৯৯৬ সালে শখের বসে চারটি তেতুলের বনসাই কিনে পরিচর্যা শুরু করেন গাজীপুরের আমবাগ এলাকার কে এম সবুজ। এরপর দেশী বিদেশী গাছের চারা সংগ্রহ করেন। আর এগুলোকে রূপান্তর করেন বনসাইয়ে। কয়েক বছরের মধ্যেই সাফল্য আসে। সবুজ এখন তিনি দুই বিঘা জমি ও দুইটি ভবনের ছাদে গাছকে বনসাইয়ে রূপান্তর করছেন।
তার বাগানে দেশী বনসাইয়ের মধ্যে আছে হিজল, তমাল, কেওড়া, সুন্দরী ও মহুয়া । বিদেশী বনসাইয়ের মধ্যে রয়েছে সিজিয়াম, নাগাচোয়া, বাওবার, চাইনিজ এলম, সিলবার উকসহ দুইশত প্রজাতির গাছ। প্রায় বিশ হাজার চারা ও বনসাইয়ে সমৃদ্ধ এই বাগান। এরইমধ্যে দুইটি দেশে বনসাই রপ্তানি করেছেন সবুজ।
বামন গাছের এমন দূর্লভ বাগান দেখে মুগ্ধ বৃক্ষপ্রেমীরা। এলাকার অনেকেই সবুজের বনসাইবাগানে অনুপ্রাণিত। তারাও বাগান করছেন এখন।
বনসাই ব্যবসাকে উৎসাহ দিতে কৃষি বিভাগের উদ্যোগ আছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
উৎসাহ দিলে দেশের বননির্ভর বানিজ্যের সহযোগী খাত হিসবে বনসাই শিল্প গড়ে উঠতে পাওে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন