চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার জট (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১১:১৪, ১৯ মার্চ ২০১৮ | আপডেট: ১২:৪৫, ১৯ মার্চ ২০১৮
দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে প্রধান সামুদ্রবন্দরের যে ধরণের সক্ষমতা প্রয়োজন তা থেকে অনেক দূরে অবস্থান চটগ্রাম বন্দরের। বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কাস্টমসের মধ্যেও রয়েছে বিরোধ। তবে কন্টেইনারের স্তুপ সরিয়ে অফ-ডকের সংখ্যা বাড়িয়ে পরিস্থিতি দ্রুত সামাল দেওয়ার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন ব্যবসায়ীরা। রফিকুল বাহারের দুই পর্বের বিশেষ প্রতিবেদনের শেষ পর্ব আজ।
বিশাল পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রামে আসার পর জেটিতে ভেড়ার অপেক্ষায় দিন গুণে বঙ্গোপসাগরের বর্হিনোঙ্গরে। তারপর আসে বন্দরের জেটিতে। পৃথিবীর আধুনিক বন্দরে এই ধরণের জাহাজে পণ্য খালাস করে ছেড়ে যেতে দু’দিনের বেশি সময় লাগে না। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর ব্যতিক্রম। গড়ে প্রতিটি জাহাজের অবস্থান প্রায় চারদিন।
বন্দর জাহাজ থেকে পণ্য উঠানামার জায়গা হলেও পণ্যের গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে অনেক বছর ধরে। কেন এই সংকট? এমন প্রশ্নের জবাবে বন্দর কর্তৃপক্ষের শীর্ষ পর্যায়ের এই কর্মকর্তা বললেন, কাস্টমসের অবহেলার কথা।
তবে পণ্য আমদানি-রপ্তানির শুল্কায়নের ক্ষেত্রে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে বন্দরের সার্বিক কাজের ধীর গতির অভিযোগ মানতে নারাজ কাস্টমসের শীর্ষ কর্মকর্তা।
নীতিমালায় যে পরিমাণ জায়গা ও যন্ত্রপাতি ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তা কোনো অবস্থাতেই ব্যবসাবান্ধব নয়, বলে আসছেন ব্যবসায়ীরা। বিষয়টি নিয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা নিজেদের যুক্তি তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন