বাজেটে কৃষিখাতকে লাভজনক করার পরিকল্পনা (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১৩:০৩, ৯ জুন ২০১৯ | আপডেট: ১৩:২০, ৯ জুন ২০১৯
খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে বাংলাদেশ এখন উদ্বৃত্ত খাদ্য শস্যের দেশ। তাই, গতানুগতিক বাজেট পরিকল্পনা দিয়ে, কৃষি ও কৃষকের প্রয়োজন মেটানো কিছুতেই সম্ভব নয়। এর সাথে একমত হয়ে কৃষিমন্ত্রী বলছেন, আসন্ন বাজেটে এ বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়েই কৃষি বাজেট সাজানো হয়েছে, যাতে করে কৃষিকে লাভজনক পর্যায়ে উন্নীত করা যায়।
উন্নত জাতের ফসল-ফলাদির চাষাবাদে দেশে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন বেড়েছে।
সেই ধারাবাহিকতায় সর্ব শেষ বাম্পার ফলন এসেছে, বোরো ধানের আবাদে। কিন্তু,ধানের ন্যার্য্য দাম না পাওয়ায় মাথায় হাত কৃষকের। সংরক্ষণের নেই পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।
তৃণমূল পর্যায়ে প্রতিক্রিয়া হলো, দিনকে দিন উৎসাহ হারিয়ে কৃষি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে কৃষক। বাস্তবতায়, সরকারের উদ্যেগের কোন বিকল্প দেখছেন না, তারা।
তাই, বিশ্লেষকরদের মত হলো, সরকারী হোক বা বে-সরকারী, গড়ে তুলতে হবে পর্যাপ্ত মজুদ ব্যবস্থাপনা। সরাসরি কৃষক পর্যায়ে কিনতে হবে, কৃষিজ পণ্য।
ব্যয়বহুল শ্রমিক নির্ভর নয়, উৎপাদন খরচ কমাতে, যেতে হবে যান্ত্রীকিকরণে। কৃষি হবে বাণিজ্যিক, প্রতিটি পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ বাড়াতে হবে উপযোগ। সব কিছুরই প্রতিফলন থাকতে হবে বাজেটে।
পোল্ট্রি, ডেইরি কিংবা মৎস্য খাতে কমাতে হবে ঋণে’র উচ্চ সুদ। আর, প্রাণিসম্পদ খাতে প্রযুক্তি নির্ভরতা বাড়ানোর সাথে সাথে বীমা ব্যবস্থা চালু বিকল্প দেখছে না বিেেশ্লষকরা।
এবারই প্রথম, সার, বীজ, কীটনাশকসহ ভর্তুকির ৯ হাজার কোটি টাকার বড় একটা অংশ থাকছে, ধান কাটার হারভেস্টার মেশিন কেনায়। যেখানে, ৫০ থেকে ৭০ ভাগ খরচ বহন করবে সরকার। কৃষিমন্ত্রী জানালেন, বাস্তবতা মেনেই, নতুন পরিকল্পনায় সাজানো হয়েছে কৃষি বাজেট।
পর পর কয়েক মেয়াদের বাজেটে কৃষিকে কৃষকের লাভ জনক পর্যায়ে নিয়ে যাবার পরিকল্পনার কথা জানালেন, সরকারের এই মন্ত্রী।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে :
এসএ/
আরও পড়ুন