ঢাকা, রবিবার   ০৩ নভেম্বর ২০২৪

রেগে আগুন সঞ্জয় দত্ত

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৯:১৫, ২২ মার্চ ২০১৮

বলিউডের আলোচিত তারকা সঞ্জয় দত্তকে নিয়ে একটি বায়োগ্রাফি প্রকাশ করা হয়েছে। সিনেপর্দায় হার্টথ্রব হয়ে ওঠা থেকে শুরু করে ড্রাগস অ্যাডিকটেড, মুম্বাই হামলায় নাম জড়ানো, কারাবাস সহ অনেক অজানা তথ্য নিয়ে সম্প্রতি ওই বইটি লিখেছেন সাংবাদিক ইয়াসের উসমান। আর এতেই রেগে আগুন সঞ্জয় দত্ত। ট্যুইটারে উগরে দিলেন ক্ষোভ।

স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, ‘ইয়াসের উসমানকে আমার বায়োগ্রাফি লেখার অনুমতি আমি কখনই দিইনি।’

এখানেই শেষ নয়, এরইমধ্যে ইয়াসের উসমান ও প্রকাশনী সংস্থান ‘জাগরনৌট পাবলিকেশন’কে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে দিয়েছেন অভিনেতা।

সঞ্জয়ের বায়োগ্রাফি বাজারে আসতেই হইচই পড়ে যায়। বায়োগ্রাফির পাতায় উঠে আসে এমন কিছু তথ্য, যা আবারও ঘি ঢালে পুরনো আগুনে। এমন কিছু বিষয় উঠে আসে যা এতদিন ছিল আড়ালেই। তবে শুধু মুন্না ভাইয়ের গল্প নয়, এই বইটিতে উঠে এসেছে ‘দত্ত পরিবার’-এর নানা জানা-অজানা কথা। যা এখন মুখরোচক খবর সবার কাছে। এতেই বেঁধেছে যত ঝামেলা। নিজের ও নিজের পরিবার সম্পর্কে কোনও খারাপ কথা শুনতে চান না নায়ক। তাই তিনি সরাসরি প্রতিবাদ করলেন এবং জবাব চাইলেন লেখক ও প্রকাশনী সংস্থার কাছে।

যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি ইয়াসের উসমান। কিন্তু ‘জাগরনৌট পাবলিকেশন’এর পক্ষ থেকে জবাব দেওয়া হয়েছে। যা নিজের ট্যুইটে লিখেছেন সঞ্জয় দত্ত। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘জাগরনৌট পাবলিকেশন’-এর পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ‘বইটির বিষয়বস্তু প্রাতিষ্ঠানিক পাবলিক ডোমেইন থেকেই নেওয়া।’

এ কথার পরিপ্রেক্ষিতে মুন্নাভাই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বইটির তথ্য বিভিন্ন সময় সংবাদপত্রে প্রকাশিত, আমার ইন্টারভিউগুলোর ওপর আংশিকভাবে নির্ভশীল হলেও বাকি সবটাই গুজব। ১৯৯০ সালের ট্যাবলয়েড এবং গসিপ ম্যাগাজিনের বেশিরভাগ তথ্যই কাল্পনিক ও মিথ্যে। আমি আমার লিগাল টিমের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

সূত্র : কলকাতা টুইন্টিফোর

এসএ/

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি