ঢাকা, শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪

মেলায় মিথিলার বই ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৪:৫৮, ২৯ মার্চ ২০২১

মডেল, অভিনেত্রী ও উপস্থাপক রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এবার তিনি এই সব পরিচিয় থেকে বেরিয়ে এসে লেখক হিসেবে নাম লেখালেন। লিখেছেন ভ্রমণবিষয়ক বই ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’। রোববার বইটির মোড়ক উন্মোচন হয়েছে। অমর একুশে বইমেলার শিশু চত্বরে লাইট অফ হোপের স্টলে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এ সময় মিথিলার সঙ্গে ছিলেন লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক আনিসুল হক। 

শিশুতোষ গ্রন্থের ব্র্যান্ড গুফি থেকে বের হয়েছে ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’। মিথিলা মোট পাঁচটি বইয়ের সিরিজ লেখার জন্য গুফির মূল প্রতিষ্ঠান লাইট অফ হোপের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। সিরিজটির নাম ‘আইরা আর মায়ের অভিযান’। ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’ এই সিরিজেরই প্রথম গল্প।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথিলা লিখেছেন, আইরা ও মায়ের অভিযান ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’ প্রকাশিত হলো বইমেলায়। 

বইটির মোড়ক উন্মোচনের পর আনিসুল হক বলেন, ‘অনেকদিন ধরেই মিথিলার ফেসবুকে বইটির কভার পাতাটি ঘুরছিল। এটি দেখার আগ্রহ জন্মে আমার। বইটির প্রকাশনা অনেক সুন্দর হয়েছে। আশা করি, বইটির ভেতর ভালো কিছুই পাবো।

ভ্রমণবিষয়ক গ্রন্থ প্রসঙ্গে মিথিলা জানান, সিরিজটির মূল বিষয়বস্তু সাত বছরের মেয়ে আইরার চোখে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ এবং সেসব স্থান থেকে বিভিন্ন বিষয় শেখাকে ঘিরে। এর মধ্যে ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’ ছয় বছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের উপযোগী। তার কথায়, আগেই বলেছি কাজের সুবাদে আমাকে বিভিন্ন দেশে যেতে হয়েছে। আমার ভ্রমণসঙ্গী আইরা। ‘তানজানিয়ার দ্বীপে’ গল্পটি আইরার চোখ দিয়ে লেখা। পুরো ভ্রমণ শেষে সে শেখে কীভাবে ভয়কে জয় করা যায়। 

‘তানজানিয়ার দ্বীপে’ গ্রন্থের মূল চরিত্র আইরা ও তার মা মিথিলাকে আঁকা হয়েছে তাদের মতো করেই। ৩৬ পাতার বইটির প্রতিটি পাতা রঙিন। ছবিগুলো এঁকেছেন মহাইমেনুল রাকিব। তিনি ব্র্যাক বাংলাদেশে মিথিলার সহকর্মী।
এসএ/

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি