ঢাকা, মঙ্গলবার   ০৪ মার্চ ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

অসুখী জীবন থেকে বেরিয়ে মাকে প্রাণখুলে হাসতে দেখেছি: সারা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৬:৪৭, ১৬ জুন ২০২২

Ekushey Television Ltd.

বাবা-মার সম্পর্ক যে খারাপ সেটা ছোট বয়সেই বুঝতে পেরেছিলেন সারা আলি খান। নিত্য অশান্তির দাম্পত্য পেরিয়ে তার পরেই বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংহ। সে সিদ্ধান্ত যে একেবারে ঠিক ছিল, খানিক বড় হয়ে বুঝেছিলেন সারা।

নিজেই বলেছিলেন, বিচ্ছেদের পরে এখন অনেক ভাল আছেন অমৃতা। সুখে আছেন সাইফও।

১৯৮১ সালে বিয়ে হয় সাইফ-অমৃতার। বলিউডের এই জুটির বয়সের ফারাক তাদের প্রেমের শুরু থেকেই ছিল চর্চায়। ১২ বছরের ছোট সাইফের সঙ্গে সংসার পাতার কয়েক বছরের মধ্যেই অশান্তি শুরু দু’জনের। দুই সন্তান, ইব্রাহিম এবং সারার জন্মও তাদের সম্পর্কের ভাঙন ঠেকাতে পারেনি।

মুম্বাই সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অশান্তির এবং তার পরে সাইফ-অমৃতার বিচ্ছেদের দিনগুলো ফিরে দেখেছিলেন সারা। ‘লভ আজ কাল’-এর নায়িকা তখন বছর নয়ের বালিকা। সারা জানান, একসঙ্গে থেকে মা-বাবার তুমুল ঝামেলা এবং আলাদা বাড়িতে থেকে শান্তিতে বাস— দুয়েরই সাক্ষী ছিলেন তিনি।

ওই সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমার মা দশটা বছর হাসতে ভুলে গিয়েছিল। বাবার সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পরে প্রথম মাকে প্রাণখুলে হাসতে দেখেছি, আমাদের সঙ্গে মজায় মাততে দেখেছি। মা-বাবা একসঙ্গে থাকার দিনগুলোয় সে সব কখনও হত না।’’

একাই দুই ছেলে-মেয়ে ইব্রাহিম এবং সারাকে বড় করেছেন অমৃতা। তবে সাইফের সঙ্গে তাদের মেলামেশায় বাধা ছিল না কখনওই। বড় হয়ে ইব্রাহিম যেন অবিকল কম বয়সের সাইফ। আর সারা হুবহু তরুণী অমৃতার মতোই দেখতে। এতটাই মিল যে, দু’জনের ছবি ধাঁধায় ফেলেছিল অনুরাগীদেরও!

এসি
 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি