জমে উঠেছে শিল্পকলার পিঠা উৎসব
প্রকাশিত : ০৯:৫৯, ২৭ জানুয়ারি ২০১৮
বাঙালীর কাছে শীত মানেই পিঠা-পুলির স্বাদে উৎসবে মেতে ওঠা। তাইতো পিঠা-পুলির ঘ্রাণ ছড়িয়ে গেছে শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রান্তরে। শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে ‘জাতীয় পিঠা উৎসব’ জমে উঠেছে।
‘জাতীয় পিঠা উৎসব পরিষদ’ এর আয়োজনে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এই উৎসবে প্রতিদিন অসংখ্য পিঠা প্রেমিদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
উৎসবের ৪৪টি স্টলে প্রায় দুই শ’ পদের পিঠা নিয়ে হাজির হয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পিঠা শিল্পীরা। সেখানে রয়েছে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, ঝাল পিঠা, মালপোয়া, মেড়া পিঠা, মালাই পিঠা, মুঠি পিঠা, আন্দশা, কুলশি, কাটা পিঠা, কলা পিঠা, খেজুরের পিঠা, ক্ষীর কুলি, গোকুল পিঠা, গোলাপ ফুল পিঠা, লবঙ্গ লতিকা, রসফুল পিঠা, সুন্দরী পাকান, সরভাজা, পুলি পিঠা, পাতা পিঠা, পাটিসাপটা, পাকান পিঠা, নারকেলের সেদ্ধ পুলি, নারকেল জিলাপি, তেজপাতা পিঠা, তেলের পিঠা, তেলপোয়া পিঠা, চাঁদ পাকান পিঠা, ছিট পিঠা, পানতোয়া, জামদানি পিঠা, হাঁড়ি পিঠা, ঝালপোয়া পিঠা, ঝুরি পিঠা, ছাঁচ পিঠা, ছিটকা পিঠা, দুধ চিতই, বিবিখানা, চুটকি পিঠা, চাপড়ি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, সূর্যমুখী পিঠা, ফুল পিঠা, বিবিয়ানা পিঠা, সেমাই পিঠা, নকশি পিঠা, নারকেল পিঠা, নারকেলের ভাজা পুলি, দুধরাজ, ফুলঝুরি পিঠাসহ আরও বাহারি সব নামের পিঠা।
আট দিনের এ উৎসব শেষ হবে ৩০ জানুয়ারি। উৎসব চলাকালে প্রতিদিনই উৎসব প্রাঙ্গণের উন্মুক্ত মঞ্চে প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত থাকছে নাচ, গান, আবৃত্তি ও পথনাটকসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
সমাপনী দিনে সেরা পিঠা শিল্পীদের পুরস্কার প্রদান করবে আয়োজকরা।
এসএ/