বলিউড তারকাদের মাদকাসক্তি
প্রকাশিত : ০৯:৫৬, ১৬ জুলাই ২০১৮
তারকাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মাদকের অন্ধকারে ডুবে আছেন এবং এক সময় ছিলেন। কেউ আবার নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে এসেছেন স্বাভাবিক জীবনে। এরকম কয়েকজন বলিউড তারকাদের নিয়ে তৈরি এ প্রতিবেদন-
মনীষা কৈরালা
মণীষা কৈরালার বিরুদ্ধে ক্যারিয়ারের শীর্ষ অবস্থানে থাকার সময় ড্রাগ নেওয়ার অভিযোগ ছিল। যদিও তিনি পরবর্তীকালে এই নেশা একেবারেই ত্যাগ করেন, এমনকি মাদকবিরোধী অভিযানেও সামিল হন।
ফারদিন খান
২০০১ সালে কোকেন রাখার অভিযোগে মুম্বাই থেকে গ্রেফতার করা হয় ফারদিন খানকে। বাকিটা সবার জানা আছে।
সঞ্জয় দত্ত
সঞ্জয় দত্তের বিরুদ্ধে ড্রাগ নেওয়ার অভিযোগ প্রায় কমবেশি সকলেই জানেন। তাকে এই নেশা থেকে বাঁচতে দীর্ঘদিন আমেরিকায় রিহ্যাব সেন্টারে থাকতে হয়েছিল।
রণবীর কাপুর
কিছুদিন আগে ‘সঞ্জু’ প্রমোশনের সময় নিজের ড্রাগ নেওয়ার কথা স্বীকার করে নেন রণবীর। তিনি বলেন, কলেজ জীবনে তিনি ড্রাগ নিয়েছিলেন, পরে বুঝতে পারেন এভাবে চলতে থাকলে তার জীবন শেষ হয়ে যাবে, তখন তিনি এই আসক্তি থেকে সরে আসেন।
বিজয় রাজ
বলিউড ‘রান’ খ্যাত অভিনেতা বিজয় রাজ-এর বিরুদ্ধেও ড্রাগ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
হানি সিং
জনপ্রিয় র্যাপ গায়ক হানি সিংকে নাকি কিছুদিন আগে রিহ্যাব সেন্টারে রাখা হয়েছিল।
গীতাঞ্জলি নাগপাল
প্রাক্তন মডেল তথা অভিনেত্রী গীতাঞ্জলি নাগপালকে তার মাদকাসক্তির জন্য পথে বসতে হয়েছে। যিনি কিনা একসময় সুস্মিতা সেনের সঙ্গে র্যাম্প-এ হেঁটেছেন। গীতাঞ্জলি নাগপালকে একসময় দিল্লির রাস্তা থেকে উদ্ধার করা হয়। শোনা যায় ড্রাগ নেওয়ার কারণে তিনি পথে বসেছেন।
গৌরী খান
বলিউডের ‘ফার্স্ট লেডি’ খোদ কিং খানের স্ত্রী গৌরী খানের বিরুদ্ধেও মাদকাসক্তি নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। জানা যায়, বার্লিন বিমানবন্দরে মারিজুয়ানা নিতে গিয়ে ধরা পড়েন গৌরী।
সুজান খান
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা হৃত্বিক রোশনের স্ত্রী সুজান খানের বিরুদ্ধেও কোকেন নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সুজানের এই মাদকাসক্তিই হৃত্বিকের সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের অন্যতম কারণ হিসাবে বলিউড টাউনের অনেকে মনে করেন।
মমতা কুলকার্নি
নব্বই এর দশকের জনপ্রিয় এই নায়িকাকে বেশ কয়েকবছর আগে কেনিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয় ড্রাগ পাচারের অভিযোগে। শুধু মমতাই নন, তার স্বামী ভিকি গোস্বামীর বিরুদ্ধেও ড্রাগ পাচারের অভিযোগ ওঠে। তিনি এই অভিযোগে প্রায় ২৫ বছর দুবাইয়ের জেলে বন্দিও ছিলেন।
সূত্র : জি নিউজ
এসএ/