চিকিৎসা পরামর্শ দিতে ঢাকায় ড. সঞ্জীব মোহন্ত
প্রকাশিত : ২১:৩০, ২২ জানুয়ারি ২০২০
![](https://www.ekushey-tv.com/media/imgAll/2019December/dse--inner-2001221530.jpg)
নাক-কান-গলা বিষয়ক জটিলতার ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়েই জটিলতা শনাক্ত, কারণ নির্ণয় ও তার যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে বড় ধরনের স্থায়ী ক্ষতি প্রতিরোধ সম্ভব। গবেষণা বলছে, বাংলাদেশে ১৫-বছরের নিচে উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে অন্যতম স্বাস্থ্যগত সমস্যা তাদের নাক-কান-গলা বিষয়ক সমস্যা। এর কারণেই নিরন্তর সংকট এবং সীমাহীন ভোগান্তির মধ্যে দিন কাটাতে হয় তাদের ও তাদের পরিবারের।
নাক-কান-গলার জটিলতা বিষয়ে আমাদের আরো পরিষ্কার ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে আগামী ২৫ জানুয়ারি, শনিবার, সকাল ১১.৩০ টায় রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে বক্তব্য রাখবেন ভারতের চেন্নাইয়ের স্বনামধন্য চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান এমজিএম হেলথকেয়ারের ইনস্টিটিউট অব ইএনটি, হেড অ্যান্ড নেক সার্জারি প্রধান ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট অধ্যাপক ড. সঞ্জীব মোহন্ত। ইনস্টিটিউট অব ইএনট ‘র পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
উপমহাদেশখ্যাত অধ্যাপক ড. সঞ্জীব মোহন্ত নাক-কান-গলা বিষয়ক চিকিৎসায় বর্তমান বিশ্বের অর্জিত অগ্রগতি ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের ওপর আলোকপাত করবেন। তিনি তার দীর্ঘ চিকিৎসাজীবনের অতুলনীয় অভিজ্ঞতা শেয়ার করার পাশাপাশি সাংবাদিক ও সুধীবৃন্দের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেবেন।
একটি সাফল্যের গল্প। বাংলাদেশের ১৩ বছরের কিশোর আবরার। তিনি ভুগছিলেন রিকারেন্ট জেএনইউ (জুভেনাইল অ্যাঞ্জিওফাইব্রোমা) জটিলতায়। জেএনইউ হচ্ছে এক ধরনের বিরল, বিনাইন, নো এনক্যাপসুলেটেড হাইলি ভাসকুলারাইজড টিউমার। ন্যাসোফ্যপারিঞ্জিয়াল এলাকায় এটি হতে দেখা যায়। আবরারের জটিলতাটি সাফল্যের সঙ্গে স্থায়ীভাবে সারিয়ে তুলেছেন অধ্যাপক ড. সঞ্জীব মোহন্ত ও তার চিকিৎসা টিম।
ওই সাফল্য উদযাপন আয়োজনে এমজিএম হেলথকেয়ারের পরিচালক ড. প্রশান্ত রাজাগোপালান বলেন, সবার জন্য সুন্দর স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার মিশনে যে কোনো বাধা এবং দূরত্ব অতিক্রম করে যাবে এমজিএম হেলথকেয়ার। সারা দেশের সবসেরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা কাজ করছেন আমাদের সঙ্গে। কেবল সেরাতেই বিশ্বাসী আমরা, সেরা প্রযুক্তি, সেরা অবকাঠামো এবং সবচেয়ে বড় কথা, সেরা চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ।
প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে গৌরবের সাথে চিকিৎসা খাতে অবদান রেখে আসছে এমজিএম হেলথকেয়ারের পতাকাবাহী, ভারতের ২০১৮ সালের এনআইআরএফ শীর্ষ চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান র্যাংকিংয়ে ২৩তম অবস্থানে থাকা এবং আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাত নং অ্যাক্রেডিটেড প্রতিষ্ঠান মহাত্মা গান্ধী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয় হতে যাওয়া শ্রী বালাজি বিদ্যাপীঠ। এসবের পাশাপশি বহুবিধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং প্রান্তিক সেবাদাতা হাসপাতালের কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই অর্জিত হয়েছে এমজিএম হেলকেয়ারের ওপর মানুষের অনন্য আস্থা, খ্যাতি ও গৌরব।
আরকে//