ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪

সীমান্তে সাড়ে ৮ কি.মি ‘ক্রাইম ফ্রি জোন’ ঘোষণা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৪:৪৬, ৯ মার্চ ২০১৮ | আপডেট: ১৪:৫৩, ৯ মার্চ ২০১৮

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ৮ দশমিক ৩ কিলোমিটার এলাকা ‘ক্রাইম ফ্রি জোন’ বা অপরাধমুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে দুই দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী।

শুক্রবার দুপুরে যশোরের শার্শা সীমান্তের বিপরীতে ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বনগাঁও সীমান্তে ৬৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কাল্যাণী বিওপি এর আওতাধীন সীমান্ত এলাকায় এই `ক্রাইম ফ্রি জোন` উদ্বোধন করা হয়।

বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মহসিন রেজা জানান, ২০১৭ সালের অক্টোবরে ভারতের নয়া দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্ত অপরাধ প্রতিরোধের কৌশল হিসেবে ‘ক্রাইম ফ্রি জোন’ ঘোষণার প্রস্তাব তোলেন বিজিবি মহাপরিচালক।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন, বিএসএফ এর মহাপরিচালক শ্রী কে কে শর্মাসহ দুই দেশের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএসএফ মহাপরিচালক ওই প্রস্তাবে সমর্থন দেন এবং বাংলাদেশের যশোর সীমান্তের পুটখালী ও দৌলতপুর বিওপি এর আওতাধীন সীমান্ত এবং বিপরীত দিকে ভারতের কাল্যাণী ও গুনারমঠ বিওপির আওতাধীন এলাকার মোট ৮ দশমিক ৩ কিলোমিটার সীমান্ত পরীক্ষামূলকভাবে ‘ক্রাইম ফ্রি জোন’ ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয়।

এই ৮ দশমিক ৩ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকার মধ্যে চোরাচালান, নারী ও শিশু পাচার, মানব পাচার, মাদক, অস্ত্র ও বিস্ফোরক পাচারের মত কোনো আন্তঃসীমান্ত অপরাধ বা কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যাতে ঘটতে না পারে, সেজন্য পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজিবি ও বিএসএফ।

এর অংশ হিসেবে সীমান্ত অপরাধে জড়িতদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে ফিরিয়ে এনে কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা হবে বলে মহসিন রেজা জানান।

তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে সীমান্তের অন্যান্য এলাকায় এরকম ‘ক্রাইম ফ্রি জোন’ প্রতিষ্ঠা বিজিবি ও বিএসএফ সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের মধ্যে চার হাজার ১৫৬ কিলোমিটার এবং মিয়ানমারের ২৭১

টিআর/ এমজে


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি