জীবনের যেসব ক্ষেত্রে নীরব থাকবেন
প্রকাশিত : ১১:২১, ১৫ মার্চ ২০১৮ | আপডেট: ১১:২১, ১৫ মার্চ ২০১৮
বাংলা প্রবাদে আছে `বেশি কথার বেশি দোষ`। কিন্তু কথা বলা কমাতে পেরেছি কি? নেহাত কিছু সিদ্ধপুরুষ ছাড়া মৌনী মানুষের কথা তেমনভাবে আমরা কি জানি?
মাঝে মাঝে কথা কম বলার পরামর্শ দেন এই সময়ের বেশ কিছু বিশেষজ্ঞ। এতে যে কেবল শক্তিক্ষয় হয়, তা নয়। আত্মস্থ থাকার অবকাশও মেলে।
কিন্তু সম্প্রতি কমিউনিকেশন বিশেষজ্ঞ জেন ফ্লোরেস্কা জানাচ্ছেন, নীরবতা এক ধরনের কমিউনিকেশন। জীবনের কয়েকটি ক্ষেত্রে যদি আমরা মুখ না খুলি, তা হলে বিশেষ কিছু ঘটতে পারে, যা আমাদের পক্ষে তো বটেই আমাদের পরিবেশের পক্ষেও লাভজনক।
আসুন জেনে নেওয়া যাক কোথায় কোনো কোনো পরিবেশে আপনি কথা না বলে নীরবতাকে গ্রহণ করবেন?
১. কারও মৃত্যুর পরে তাঁর আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নীরবতা পালন করুন। অবান্তর সান্ত্বনা দেওয়ার চাইতে নীরবতাই এখানে শ্রেয়।
২. নিজেকে যখন বিভ্রান্ত বলে মনে করছেন, তখন চুপ করে থাকুন। এই সময়ে কথা বলতে গেলে বিড়ম্বনা বাড়বে। জটিলতা আপনাকে ঘিরে ফেলবে।
৩. কোনো আলোচনা যদি মনোগ্রাহী বলে বোধ হয়, তবে সেখানে নীরব থাকুন। চুপ করে শুনুন। এতে উপকার আপনারই।
৪. কাজের সময়ে যতটা পারেন কম কথা বলুন। এতে মনঃসংযোগ বাড়বে। আর দিনের শেষে ক্লান্তিবোধও কম হবে।
৫. বাজে তর্ক, উড়ো ঝগড়া ইত্যাদির সময়ে মুখে কুলুপ আঁটুন। কেন, তা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না!
সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া।
/ এআর /