ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪

শসার ৫ ব্যবহার তীব্র গরমেও এনে দেয় স্বস্তি

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৪:২২, ৮ এপ্রিল ২০১৮

প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা আরও আগেই এসেছে। কিছু দিন বাদেই ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা শুরু হবে। ঘামের দুর্গন্ধ, পানিশূন্যতা, ক্ষুধামন্দা কিংবা ত্বকের র‍্যাশ বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিতে পারে এসময়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ অবস্থায় একটি সবজি আমাদের অনাবিল প্রশান্তি এনে দিতে পারে। সেটি হচ্ছে শসা। আসুন জেনে নেই শসার অনন্য ৫টি গুণের কথা।
*বেশ কিছু জরুরি পুষ্টি উপাদান রয়েছে শসায়। ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই ভালো। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরটাকে সুস্থ রাখে।
* দেহের পানিশূণ্যতা পূরণ করে শশা। সেই সঙ্গে দেহের সব ধরনের দূষিত উপাদান বের করে দেয়। কাজেই গরমে এসব কাজের গুরুভার চাপাতে পারেন শসার ওপর। আবার পানির সঙ্গেও শসা মিলিয়ে খেতে পারেন। আট গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে দুটো শসা কুচি করে কেটে দিন। এক চিমটি লবণও দিতে পারেন। ভালো করে মিশিয়ে অন্তত ৪ ঘণ্টা রেফ্রিজারেটরে রাখতে পারেন। এই পানি তিন দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে।
*ত্বকের জেল্লাই বৃদ্ধি করে শসা। এটা ছেঁচে যদি মুখে দিতে পারেন তবে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা চলে যাবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। সামান্য শসা ছেঁচে তার সঙ্গে টক দই ও মধু দিয়ে পেস্টের মতো বানাতে পারেন। এটা ত্বকে ফেস মাস্কের মতো ব্যবহার করুন।
*চোখের নিচে ফোলাভাব এবং কালো দাগ অতি যন্ত্রণার বিষয়। এটা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে শসা। রেফ্রিজারেটরে রাখা দুই চাকতি শসা চোখের নিচে দিয়ে রাখুন। প্রতিদিন ৮-১০ মিনিট রাখবেন। ফলাফলটা নিজেই দেখতে পাবেন।
*প্রখর সূর্যের জ্বালাপোড়া থেকে বাঁচতে শসা ওষুধের মতো কাজ করে। এতে আছে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান। কয়েক টুকরা শসা ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্টের মতো বানিয়ে নিন। তাতে মেশান ঠাণ্ডা টক দই। এটা অনেকটা ফেস মাস্কের মতোই। এটা ঘাড়ে ও মুখে মাখতে পারেন। জ্বালাপোড়া কমে যাবে।
সূত্র : ইন্ডিয়া টাইমস।
/এআর /


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি