ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

বয়ফ্রেন্ড হিসেবে বাদ দিন এই ৫ ধরণের পুরুষকে

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৫:৩৮, ২৯ আগস্ট ২০১৮ | আপডেট: ১৮:১৫, ২৯ আগস্ট ২০১৮

প্রেমে পড়ার সময় খুব একটা লজিক দিয়ে মানুষ ভাবেন না কিন্তু প্রেমে পড়া আর সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার মধ্যে রয়েছে বিস্তর পার্থক্য। প্রেম যে কোনও মুহূর্তেই হতে পারে আর প্রেমের সত্যিই কোনও বয়স হয় না। তবে প্রেমে পড়া মানেই কিন্তু ‘সম্পর্ক’ নয়। আর সব প্রেম সম্পর্কে পরিণত হওয়ার মতোও নয়। তাই হুট করে প্রেমে পড়ে গেলেও পুরোপুরি সম্পর্কে যাওয়ার আগে অনেকটা ভাবনাচিন্তার প্রয়োজন। বিশেষ করে পছন্দের মানুষ যদি এই পাঁচ ধরনের বয়ফ্রেন্ডদের মতো হয়, তবে সম্পর্ক নিয়ে নাস্তানাবুদ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি—

১. প্রথম দেখাতেই প্রেমে হাবুডুবু টাইপ। এদের অনুভূতিগুলো বড্ড বেশি অ্যাড্রেনালিন হরমোন দ্বারা পরিচালিত। প্রেমের প্রথম দিকে এরা এমন ভাব করে যেন রক্তমাংসের মানুষ নয়, স্বয়ং কোনও পরী এসে ধরা দিয়েছে। পরবর্তীকালে প্রতি মুহূর্তেই এরা প্রেমিকার চলনে-বলনে খুঁত ধরতে থাকে এবং অনেক সময় বেশ বুলিও করে। 

২. অতিরিক্ত যত্নবান টাইপ। প্রথম প্রথম এদের যত্নআত্তি ভাল লাগে কিন্তু যত সময় যায় ততই এই যত্ন অনেকটা অত্যাচারে পরিণত হয়। এরা দিনে অসংখ্য বার ফোন করে জানতে চায় প্রেমিকা কী করছে, কী খাচ্ছে, কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে যাচ্ছে, ঠিক সময়ে বাড়ি পৌঁছল কি না, ট্যাক্সি ধরতে গিয়ে হোঁচট খেল কি না অথবা স্বপ্নে ভূত দেখে চমকে উঠল কি না। প্রথম প্রথম এসব ভাল লাগলেও একটা সময় পরে প্রেমিকার শ্বাসরোধ হতে বাধ্য। 

৩. সেক্স-অ্যাডিক্ট টাইপ। এরা প্রেমিকার সঙ্গে চারটে কথা বললে তার মধ্যে তিনটি কথাই হবে শরীর সংক্রান্ত। এদের কাছে সম্পর্কের মানে হল মূলত শরীরী আকর্ষণ। শারীরিক সম্পর্ক প্রেমের একটা অঙ্গ ঠিক তবে তা মূল ভিত্তি হতে পারে না কখনই। 

৪. তুমি আমার বউ টাইপ। প্রেম মানেই বিয়ে নয়। সম্পর্ক মানেও কিন্তু বিয়ে নয়। কিন্তু এরা প্রথম থেকেই প্রেমিকাকে বউ ভাবতে শুরু করে অর্থাৎ প্রথমেই একটা ডেস্টিনেশন বেঁধে দিয়ে সম্পর্কে যায়। যদি তেমনটাই করতে হয়, তাহলে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ করাই ভাল, প্রেম করার কোনও মানে আছে কি? 

৫. উদাসীন টাইপ। প্রেমিকাকে অতিরিক্ত আঁকড়ে ধরে তার শ্বাসরোধ করা যেমন সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ নয়, তেমনই আবার উল্টোদিকটাও অর্থাৎ প্রেমিকার প্রতি অতিরিক্ত উদাসীন থাকাটাও খুব একটা সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ নয়। সম্পর্ককে প্রতি মুহূর্তে গড়ে তুলতে হয় মানসিক আদান প্রদানের মাধ্যমে। সেই জায়গায় কমতি থাকলে বুঝতে হবে যে হয়তো সেই প্রেমিক খুব একটা সিরিয়াস নয় সম্পর্কের প্রতি।

সূত্রঃ ইন্টারনেট

//এস এইচ এস//


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি