ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ১০ এপ্রিল ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

নারী পুরুষের ১০ মানসিক পার্থক্য

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১০:১৩, ৩১ আগস্ট ২০১৮

Ekushey Television Ltd.

ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষই পরস্পরের থেকে আলাদা। একজন ব্যক্তি কোন পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার পারিপার্শ্বিক লোকজন কেমন, এমন অনেক কারণের উপর নির্ভর করে তার চরিত্র গঠন।

লজ্জা নারীর ভূষণ হতে পারে, কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে সব কিছুর আড়ালে চলে যাবে। বর্তমান যুগে নারী-পুরুষের পার্থক্য করা শিক্ষাহীনতার পরিচায়ক বলে অখ্যায়িত করা হয়।

কিন্তু তারপরও নারী ও পুরুষের মধ্যে কয়েকটি পার্থক্য থেকেই যায়, যা সম্পূর্ণভাবে মানসিক। মনস্তত্ত্ববিদদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ছেলে ও মেয়ের ব্রেনের কাজ করার উপরে মানসিক এই বিভেদ ঘটে। ‘সাইকোলজি টুডে’ নামে এক মেডিক্যাল ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নারী-পুরুষের মধ্যে ১০টি মানসিক পার্থক্য রয়েছে—

১) পুরুষদের ব্রেন স্বাভাবিকভাবেই অঙ্ক কষতে পছন্দ করে। নারীরা পছন্দ করেন ভাষা।

২) মেয়েরা ঝগড়া করলেও, সচরাচর মারামারি করে না। কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় সেটাই।

৩) কোনও সিদ্ধান্ত নিতে গেলে, আবেগকে প্রাধান্য দেয় না পুরুষরা। কিন্তু, নারীরা আনুষঙ্গিক অনেক কিছু ভেবে সিদ্ধান্ত নেন।

৪) মজার কিছু হলে পুরুষরা হাসেন, কিন্তু নারীরা হাসেন যখন তারা মনে করেন হাসবেন।

৫) পুরুষদের কাছে তাদের গাড়ি অত্যন্ত প্রিয় বস্তু হয়, তাই তা পরিষ্কার রাখতে পছন্দ করে। কিন্তু, নারীদের ক্ষেত্রে এটা ভিন্ন।

৬) আবেগজড়িত ঘটনার কথা পুরুষদের তুলনায় বেশি মনে করেন নারীরা।

৭) জীবনে স্ট্রেস বাড়লে, পুরুষদের শারীরিক চাহিদা বাড়ে। যা একেবারেই উল্টো মেয়েদের ক্ষেত্রে।

৮) মানুষ বিচার করার ক্ষমতা পুরুষদের তুলনায় অনেকটাই বেশি হয় মেয়েদের।

৯­) একজন  নারীর প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার প্রথম কারণ তার সৌন্দর্য। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে তেমন দেখা যায় না।

১০) সমস্যার কথা সাধারণত কারোর সঙ্গে আলোচনা না করেই মেটানোর চেষ্টা করে ছেলেরা। কিন্তু মেয়েরা তা আলোচনা না করতে পারলে বেশি সমস্যায় পড়েন।

সূত্র: সাইকোলজি টুডে

 

এমএইচ/


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি