ঢাকা, শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে যা করবেন

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৪:৫২, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮

মূত্রের মাধ্যমে এমনিতে স্বাভাবিক পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়ে আসে। তবে যকৃত যখন বেশি পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে, তখনই রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

এছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায় খাবার থেকে উৎপন্ন ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে গিয়ে কিডনিতে পৌঁছায়। কিডনি এই টক্সিন উপাদানকে ছেঁকে বের করে দেয় শরীরের বাইরে।

শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, গিঁটে ব্যথা ,কিডনি জটিলতাসহ শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।

রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড শরীর থেকে বের করতে পারে না। ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে থাকে। এতে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। উচ্চ মাত্রায় চিনি খাওয়াও ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার অন্যতম কারণ।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের বেশ কিছু উপায় রয়েছে। এ ব্যাপারে অ্যাপল সিডার ভিনেগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

*যাদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে ইউরিক অ্যাসিড অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কারণ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার শরীর থেকে যে কোনো দূষিত পদার্থ বের করে দিতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

*অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ফল যেমন- চেরী, বেরী, স্ট্রবেরী এগুলো  ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়। 

*বিশুদ্ধ অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে থাকে ম্যালিক অ্যাসিড, যা ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টালগুলোকে ভেঙে দেয় এবং তাদের শরীরে গাঁটগুলোতে জমাট বাঁধতে বাঁধা দেয়।

*লেবু পানি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। দিনে অন্তত দুইবার লেবু পানি খেলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সূত্র : এনডিটিভি, জি নিউজ

/ এআর /


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি