চোরাচালানী কার্যকম চলছে চট্টগ্রামে
প্রকাশিত : ১১:০৮, ১৬ নভেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১১:০৮, ১৬ নভেম্বর ২০১৬
দেশের আমদানী-রফতানীর সিংহভাগ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে হলেও পণ্য খালাসে বিড়ম্বনার শেষ নেই। এমনকি বন্দরকে ঘিরে চোরাচালানী কার্যকম চলছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। এদিকে বিড়ম্বনা কমাতে নতুন মোবাইল এ্যাপস চালুর কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
নির্মাণের ৮ বছর পর ২০১৫ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যক্রম শুরু হয় চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল-এসসিটির। ৯৫০মিটার দীর্ঘ এই টার্মিনাল নির্মানে ব্যায় হয় প্রায় ৭শ’ কোটি টাকা। বন্দরের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সিসিটি এবং এনসিটিতে পণ্য খালাস হলেও সেখানে ভোগান্তির শেষ নেই আমদানী-রফতানীকারকদের।
কন্টেইনার খুঁেজ বের করার বিড়ম্বনা কমাতে ২০১১ সালে চালু করা হয় কন্টেইনার টার্মিনাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমস-সিটিএমএস পদ্ধতি। কিন্তু কাস্টমস কর্তৃপক্ষ পর্যাপ্ত তথ্য না দেয়ায় সিটিএমএস পদ্ধতি বাস্তবায়নে সমস্যা হচ্ছে বলে জানান বন্দর কর্মকর্তারা।
তবে সমস্যা সমাধানে নতুন একটি মোবাইল এ্যাপস চালুর কথা জানান বন্দরের এই কর্মকর্তা।
এদিকে, চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন গেইটে স্ক্যানার মেশিন না থাকায় চোরাকারবারিরা বন্দরকে ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। কার্যক্রমে গতি বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে উদ্যোগ নেয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং চট্টগ্রামে বন্দরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়ানোরও তাগিদ দিয়েছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন