শীতকালীন সবজির আবাদ ও উৎপাদন ভালো হয়েছে, ভালো দামও পাচ্ছে কৃষক
প্রকাশিত : ১৪:৫২, ৪ ডিসেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১৪:৫২, ৪ ডিসেম্বর ২০১৬
এবার শীতকালীন সবজির আবাদ আর উৎপাদন দুটোই ভালো হয়েছে। চাহিদাও প্রচুর। মৌসুমের শুরুতে ভালো দামও পাচ্ছে কৃষক। তবে তাদের আশংকা মধ্যসত্ত্বভোগী আর অন্যান্য কারণে পরে দাম পড়ে যেতে পারে।
নাটোরের দত্তপাড়া, ফতেঙ্গাপাড়া, হয়বতপুর, বাগাতিপাড়ার বেগুনিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার কৃষক ব্যস্ত শীতের সবজি বাজারজাতে। ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, লাউ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা ও পালং শাক ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
দিনাজপুরের বিরামপুরে মাঠের পর মাঠ জুড়ে ফুলকপি আর বাধা কপি। কৃষকরা বলছে, প্রতি বিঘা জমিতে কপি আবাদে খরচ পড়েছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। প্রতি পিস ১৪ থেকে ১৮ টাকা দরে পাইকারী বিক্রি করছেন।
মেহেরপুরে এক বিঘা জমিতে ফুলকপি আবাদে খরচ হয়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। বিক্রি করে কৃষক পাচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। এছাড়া সিম, পটল, লাল শাকসহ অন্যান্য সবজি বিক্রি করেও কৃষকের মুখে হাসি।
কুষ্টিয়ার বিত্তিপাড়া, উজানগ্রাম, সোনাইডাঙি, করিমসহ বিভিন্ন গ্রামের মাঠ জুড়ে সীম, শশা, মূলা, লাউসহ নানা সবজি। গত মৌসুমের তুলনায় ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষকেরা।
কৃষি বিভাগ বলছে, অনুকূল আবহাওয়া আর তাদের পরামর্শ মত আবাদ করায় সবজির ফলন ভালো।
আরও পড়ুন