একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাত্র নয় মাসেই হত্যা করা হয় ৩০ লাখ মুক্তিকামি বাঙালিকে
প্রকাশিত : ১১:১৮, ৬ ডিসেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১১:১৮, ৬ ডিসেম্বর ২০১৬
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাত্র নয় মাসেই হত্যা করা হয় ৩০ লাখ মুক্তিকামি বাঙালিকে। স্বাধীনতার পর আবিস্কৃত হয় অসংখ্য বধ্যভূমি। কিন্তু কালের বিবর্তনে শহীদদের স্মৃতি নিয়ে চলে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার মহোৎসব। অবহেলায় হারিয়ে যেতে বসেছে শহীদরে শেষ স্মৃতি চিহ্ন বধ্যভূমি গুলো। তাই নতুন প্রজন্মের কাছে অনেকটাই বিস্মৃত শহীদদের আত্মত্যাগ, পাকিস্তানি ও তাদের এদেশীয় দোসর আর বিহারিদের নৃসংশতার ইতিহাস।
৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগের চড়া মুল্যে আসে স্বাধীনতা। ডিসেম্বরে বিজয় যেমন আসে, স্বাধীন দেশে স্বজন হারানোর বেদনাও আসে বিজয়ের হাত ধরে। মাঠ, ঘাট, জনপদ আর খাল বিলে শুধু শহীদের দেহাবশেষ।
৭১-এ মুক্তিকামি বাঙালিদের ধরে নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে হত্যা বা অন্য কোথাও হত্যা করে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা হতো। এ জায়গা গুলোই বধ্যভূমি। এমন প্রায় সাড়ে তিন হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত করেছিলে বধ্যভূমি চিহ্নিতকরণ জাতীয় কমিটি।
কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে একাত্তরের বধ্যভূমিগুলো। এরমধ্যে মিরপুরের শিয়ালবাড়ি বধ্যভূমি আজ পারিবারিক কবরস্থান। বধ্যভূমির ক্ষানিক অংশে গড়ে উঠেছে বহুতল ভবন, মার্কেট।
আর বাংলা কলেজের পিছনে অধ্যক্ষের বাসভবন সংলগ্ন আম বাগান বধ্যভূমিতে নেই কোনো স্মৃতি চিহ্ন। একইভাবে রাইনখোলা বধ্যভূমি জায়গাটি পরিনত হয়েছে ভাগাড়ে।
বধ্যভূমি সংরক্ষণ কাজে মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের যুক্ত করার পরামর্শ তৎকালীন জাতীয় কমিটির।
বধ্যভূমিই শহীদরে আত্মত্যাগের সাক্ষি। পাকিস্তানি ও তাদের এদেশীয় দোসর আর বিহারিদের নৃসংশতার দগদগে ইতিহাস। পিটিস........
আরও পড়ুন