অনুষ্ঠানসূচি ০৯.০৩.১৬

সকাল    ০৬.৩০        কোরআন ও সুন্নাহ্’র আলোকে বিশেষ অনুষ্ঠান: কোরআনের সূত্র সকাল    ০৬.৩০        একুশের সকাল। সকাল    ০৭.০০        একুশে সংবাদ। সকাল    ০৭.৩০        সঙ্গীতানুষ্ঠান। সকাল    ০৯.০০        একুশে সংবাদ। সকাল    ০৯.৩০        একুশের রাত।(পুনঃপ্রচার) সকাল    ১০.৩০        বিজনেস বিষয়ক সরাসরি অনুষ্ঠান: ‘একুশে বিজনেস’।(সরাসরি) সকাল    ১১.০০         একুশে সংবাদ। দুপুর    ১২.০৫        একুশের দুপুর।(সরাসরি) দুপুর    ১২.৩০        বিজনেস বিষয়ক সরাসরি অনুষ্ঠান: ‘একুশে বিজনেস’।(সরাসরি) দুপুর    ০১.০০         একুশে সংবাদ। দুপুর    ০১.৩০        একুশের বিজনেস। (সরাসরি) দুপুর    ০২.০০        ধারাবাহিক নাটক: রূপকথার মা। (পুণঃ) দুপুর    ০২.৩০        বিজনেস বিষয়ক সরাসরি অনুষ্ঠান: ‘একুশে বিজনেস’ দুপুর    ০৩.০০        একুশে সংবাদ। দুপুর    ০৩.৩০        ধারাবাহিক নাটক: অহংকার। অভিনয়: তমালিকা কর্মকার,আনিসুর রহমান মিলন, সামস সুমন,ডলি জহুর, তরু মোস্তফা, আলিসা প্রধান, সোহান খান, হোমায়রা হিমু, জ্যোতিকা জ্যোতি,ফারহা রুমা,বাবু সহ আরো অনেকে।           বিকাল    ০৪.৩০        স্বাস্য বিষয়ক অনুষ্ঠান। বিকেল    ০৫.০০        একুশের সংবাদ। বিকাল    ০৫.২৫        ধারাবাহিক নাটক: বুবনের বাবা। সন্ধ্যা    ০৬.০০        একুশের সন্ধ্যা।(সরাসরি) সন্ধ্যা    ০৬.৩০        প্রামান্যচিত্র: ডি ডব্লিউ গ্লোবাল ৩০০০। সন্ধ্যা    ০৭.০০        একুশে সংবাদ। রাত    ০৮.০০           সঙ্গীতানুষ্ঠান: বাউলিয়ানা। রাত    ০৯.০০        একুশে সংবাদ। রাত    ০৯.৩০        ধারাবাহিক নাটক : মামার হাতের মোয়া। অভিনয়ে: এটিএম শামসুজ্জামান, ফজলুর রহমান বাবু, কচি খন্দকার, মারজুক রাসেল, রাশেদ মামুন অপু, মুক্তি, সীমানা, মনিরা মিঠু, শুভাশীষ ভৌমিক, ফারুক আহমেদ, ফরহাদ শিশির, মনোজ, রাফি, এলেন শুভ্র,রিপন, তোফা প্রমুখ।         রাত    ১০.০০        ধারাবাহিক নাটক : রূপকথার মা। অভিনয়ে: জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, সাদিয়া ইসলাম মৌ, ফারুক আহমেদ, শ্যামল মাওলা, শামিমা তুষ্টি, মাজনুন মিজান, টুটুল চৌধুরী, আহসান কবীরসহ আরও অনেকে।           রাত    ১০.৩০        ধারাবাহিক নাটক : থার্ড আই। অভিনয়: ওয়াহিদা মল্লিক জলি, আরফান নিশো, সাদিয়া ইসলাম প্রভা, সাজু খাদেম, অপর্ণা, আলিফ প্রমুখ।           রাত    ১১.০০        একুশে সংবাদ। রাত    ১২.০৫        একুশের রাত।  (সরাসরি) রাত    ০১.০০        একুশে সংবাদ। একুশে টেলিভিশনের নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘রূপকথার মা’ একুশে টেলিভিশনে আজ বুধবার প্রচার হবে ধারাবাহিক নাটক ‘রূপকথার মা’। শরৎচন্দ্র চট্টোপধ্যায় এর উপন্যাস অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক ‘রূপকথার মা’। অঞ্জন আইচের চিত্রনাট্য এবং পরিচালনায় নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, সাদিয়া ইসলাম মৌ, ফারুক আহমেদ, শ্যামল মাওলা, শামিমা তুষ্টি, মাজনুন মিজান, টুটুল চৌধুরী, আহসান কবীরসহ আরও অনেকে। ধারাবাহিকটি প্রতি মঙ্গল, বুধ এবং বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় প্রচার হবে । কাহিনী সংক্ষেপ: সবাই তাকে ডাকে নতুন মা। মা যেন তার পদবী। সে রাখালের কাছে মা আরার তারকের কাছেও মা। হঠাৎ কওে তার মনে হয় বহুদিন আগের কথা।যখন সে ব্রজ বাবুর সংসার থেকে এক কাপরে বেরিয়ে এসেছিল। ব্রজ বাবু অত্যন্ত ভাল ও সাধু প্রকৃতির মানুষ। কোন ধরনের দোষত্র“টি তার মধ্যে নেই। তারপরও বিনা কারণে তাকে ত্যাগ করে রমনীর হাত ধরে  চলে যায় সে। অথচ রমনী তাকে তার যোগ্য সম্মান দিতে পারেনি, বরং তাকে এক রকম রক্ষিতা বানিয়ে রেখে দেয়। এই নিয়েই চলতে থাকে তার জীবন যাপন। এবাবে কেটে যায় প্রায় ১২ বছর। কাহিনীর এ পর্যায়ে নতুন মা দেখা করতে আসে ব্রজ বাবুর সাথে। ব্রজ বাবুকে দেখে তার খুব বেশী কষ্ট হয়। সে তাকে এক রকমের সান্তনা দিতে শুরু করে। কিন্তু ব্যাপারটা॥টের পেয়ে যায় রমনী বাবু। এই নিয়ে অশান্তি শুরু করে। সব দোষ গিয়ে পরে রাখালের উপর। এর মধ্যে নতুন মায়ের ভাড়াটিয়া সাবদা আত্ম হত্যার চেষ্টা করে। কাহিনী মোড় নেয় জটিল দিকে। ও দিকে এলাকায় চলে আসে এক কাপালিক আর এক ব্যবসায়ী। নতুন মা হুট করে বিরাট এক বাড়ি কিনে নেয়। একুশে টেলিভিশনের নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘থার্ড আই’ একুশে টেলিভিশনে আজ বুধবার ধারাবাহিক নাটক ‘থার্ড আই’। মধ্যবিত্ত নাগরিক জীবনের গল্প নিয়ে নির্মিত নাটক ‘থার্ড আই’। শফিকুর রহমান শান্তনুর রচনা এবং সকাল আহমেদ এর পরিচালনয় ধারাবাহিকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়াহিদা মল্লিক জলি, আরফান নিশো, সাদিয়া ইসলাম প্রভা, সাজু খাদেম, অপর্ণা, আলিফ প্রমুখ। ধারাবাহিকটি প্রতি মঙ্গল, বুধ এবং বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৩০মিনিটে প্রচার হবে। কাহিনী সংক্ষেপ : থার্ড আই একেবারেই মধ্যবিত্ত নাগরিক জীবনের গল্প। যেখানে একদিকে স্বার্থপরতা, হিংসা, স্পর্শকাতরতা, সর্বনাশা নেশা, কর্পোরেট পলিটিক্স, পরকীয়া অন্যদিকে ছোট ছোট আবেগ, পারিবারিক মূল্যবোধ ও  নিঃস্বার্থ ভালোবাসা হাত ধরাধরি করে চলে। মাহাদি একটি পত্রিকা অফিসে চাকরি করে। পাশাপাশি গল্প উপন্যাস লেখে। এক অপ্রত্যাশিত নিউজ কাভার করার দায়ে মাহাদির চাকরি চলে যায়। শিমুর বান্ধবী জনার বাড়ির সামনে এক চা দোকানে প্রায়ই এক অদ্ভুত দর্শন যুবককে দেখতে পাওয়া যায়। শিমু যেমন বই পড়–য়া, ঠান্ডা, নরম স্বভাবের মেয়ে, জনা ঠিক তার উল্টো। চঞ্চল, বদমেজাজি। সেই অদ্ভুত দর্শন ছেলেটিকে গাড়িতে তুলে শায়েস্তা করতে গিয়ে জড়িয়ে পড়ে ছেলেটির একাকী জীবনের সাথে। ছেলেটির নাম অর্নব। ফাইন আর্টসের ছাত্র। ছন্নছাড়া। জীবনের এক অনিবার্য গন্তব্যে পৌছে জড়িয়ে পড়ে নেশার জালে। অন্যদিকে রাশেদ সফল ব্যবসায়ী, জীবনের লক্ষ্য অর্জনে আস্থাবান ও সম্ভ্রন্ত পরিবারের সন্তান। কাকে বেছে নেবে জনা? একজনের কাছে শুধুই অনিশ্চয়তা। আরেকজনের কাছে নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা। জনা কি পারবে অর্নবকে নেশার অন্ধকার জগৎ থেকে বের করে আনতে নাকি রাশেদের সুখের পৃথিবীতে গা ভাসিয়ে দেবে? জনার বড়বোন সুহি আরেক বিচিত্র স্বভাবের মেয়ে। সবসময় তার স্বামী অভিককে সন্দেহের চোখে দেখে। তার ধারণা, অভিক কারো সাথে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে। এই নিয়ে নানা হাস্যরসাত্মক ঘটনা ঘটতে থাকে। অভিক স্ত্রীকে ভালোবাসে। কিন্তু স্ত্রীকে শিক্ষা দেয়ার জন্যে তৈরি করে এক মাস্টারপ্যান।