ঢাকা, শনিবার   ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

ধর্ষণের প্রতিবাদে আজও উত্তাল সারাদেশ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৬:২৭, ৭ অক্টোবর ২০২০

সম্প্রতি সারাদেশে ধর্ষণের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে গতকালের ন্যায় আজও সারাদেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। রাজধানীসহ জেলা ও বিভাগীয় শহরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, পেশাজীবী, সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন মানববন্ধন, সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে। এতে ধর্ষকদের শাস্তি নিশ্চিতসহ ধর্ষণের ঘটনায় সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করে চলমান আইন সংস্করের দাবি জানানো হয়।

রাজশাহী: দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজশাহীতে দ্বিতীয় দিনের মতো মানববন্ধন, অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে ধর্ষণবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েশ শিক্ষার্থী, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষ অংশ নেয়।

শিক্ষার্থীরা প্রথমে জিরো পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি নগরীর মনিচত্বর প্রদক্ষিণ করে আবারও জিরো পয়েন্টে এসে শেষ করে। সেখানে অবস্থান নিয়ে তারা গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করে। পরে মানববন্ধন করা হয়। এ সময় ধর্ষণবিরোধী বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানায় তারা। 

মানববন্ধনে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সারাদেশে চলমান ধর্ষণ ও গণধর্ষণের দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন স্কুল কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী। আজ বুধবার সকালে প্রেসক্লাবের সামনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সচেতন ছাত্র সমাজ এ মানবন্ধনের আয়োজন করে। 

এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে ধর্ষণের প্রতিবাদ জানায়। এ সময় আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, সাংবাদিক উজ্জল চক্রবর্তী, শাহাদাৎ হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল। 

বক্তরা, সারাদেশে চলমান ধর্ষণ ও গণধর্ষণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাধীদের দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাকসুদা চৌধুরী, সাফায়েত জামিল, আরিফুর শিহাব, কাজী খালিদ, সিফাত, শতাব্দী, আরাফা ও ঐশীসহ সংগঠনের সদস্য ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

চুয়াডাঙ্গা: সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী-শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১০টায় জেলা আইনজীবী সমিতির ভবনের সামনে বেসরকারি সংস্থা মানবতা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়। 

ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নওশের আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে নির্বাহী পরিচালক মানি খন্দকার, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আলমগীর হোসেন, নুরুল ইসলাম ও এমএম শাহজাহান মুকুল , সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হেদায়েত হোসেন আসলাম এবং ওয়াহেদুজ্জামান বুলাসহ আইনজীবীরা বক্তব্য রাখেন। 

এ সময় বক্তারা, সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী-শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির নিশ্চিতের দাবি জানান। তারা বলেন, ‘ধর্ষকদের যারা পৃষ্ঠপোষক তদেরকেও আইনের আওতায় আনতে হবে। আর কেউ যেন এ ধরণের নির্যাতনে শিকার না হয় সেদিকে প্রশাসনকে কঠোর নজর দেয়ার সময় এসেছে।’

নোয়াখালী: বেগমগঞ্জে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের প্রতিবাদ ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শান্তির দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে আইনজীবীরা। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে ধর্ষণ, নিপীড়ন বিরোধী আইনজীবী মঞ্চের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

এ সময় বক্তারা বলেন, ‘নারীকে মানুষ হিসেবে নয়, দেখা হচ্ছে নারী হিসেবে। যার কারণে বার বার সমাজে নারীরা নির্যাতিত হয়ে আসছে। একইসঙ্গে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামিরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না পাওয়ার কারণেও এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনার পুনরার্বৃত্তি হচ্ছে। বেগমগঞ্জের ঘটনাসহ ভবিষ্যতে এমন কোনো ঘটনা ঘটলে জেলার আইনজীবীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্যাতিতার পক্ষে সর্বাত্মক সহায়তা দেবে।’

এছাড়া সাড়ে ১১টার দিকে নোয়াখালী আইডিয়াল পলিটেকনিক্যাল ইনিস্টিটিউ ও সো-টিম নামে একটি সংগঠন নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে।

বরিশাল: ধর্ষণের প্রতিবাদ ও ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে উত্তাল ব‌রিশাল নগরী। সকাল থে‌কে মানববন্ধন, প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচি, সাই‌কেল র‌্যালী করেছে বি‌ভিন্ন সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা। সকাল ৯টা থেকে নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে সদর রোডের ফুটপাতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে আনসার উদ্দিন মল্লিক কলেজের শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান সুরাইয়া।

তার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে অবস্থান নেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী তানমীম। পরে সকাল ১০টায় কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেয় গণসংহতি আন্দোলন ও বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন। 

সকাল সাড়ে ৯টায় একই দাবিতে সাইকেল র‌্যালী বের করে লাল সবুজ সোসাইটি। র‌্যালীটি নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে গিয়ে শেষ হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে জেলা ছাত্র ফ্রন্ট। জেলা শাখার সভাপতি সাগর দাসের সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেয় বাসদ। 

এসব কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ‘অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির অভাব আর একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা আতঙ্কিত করে ফেলছে সাধারণ মানুষকে। ধর্ষকদের কঠোর শাস্তি না হলে এ ধরণের অপরাধ আরও বাড়বে। তাই কঠোর আইন ও ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তারা।’

দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা): সারাদেশে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকার দোহারের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ সকালে জয়পাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আয়োজন করে। তাদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে জয়পাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ ও দোহার- নবাবগঞ্জের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা।

সকালে শিক্ষার্থীরা ধর্ষণবিরোধী স্লোগান সম্বলিত কয়েকটি প্লাকার্ড নিয়ে উপজেলা রতন চত্ত্বর এসে অবস্থান নেয়। পরে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সবাইকে নিজ নিজ স্থান থেকে প্রতিবাদ ও ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। এ সময় ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানান তারা।

জয়পাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী তাহমিনা আক্তার ও মীম আক্তার বলেন, ‘স্বাধীন দেশের এই মানচিত্রে আমাদের মা-বোন আজ নিরাপদ নেই। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও নির্যাতন, ধর্ষণ কিংবা শ্লীলতাহানির শিকার হচ্ছেন নরপশুদের হাতে।’ ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজীব শরীফ, জয়পাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি পান্নু চোকদার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান শান্ত ও কাটাখালি মিছের খান উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. জামানসহ আরও অনেকে। 

নারায়ণগঞ্জ: মুক্তিযুদ্ধের বাংলায় ধর্ষকের ঠাই নাই, ধর্ষক মুক্ত বাংলাদেশ চাই এমন হাজারো স্লোগানে নারায়ণগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল, সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন হয়েছে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনায় বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো এ কর্মসূচি পালন করে।

আজ সকালে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা। দুপুরে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু সড়কের চাষাড়ায় ১ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে। একই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি করেছে সরকারি তোলারাম কলেজের শিক্ষার্থী ফারহানা মানিক মুনা।

নারীকে বিবস্ত্রকারীদের কঠোর শাস্তির দাবিতে নারী সংহতি ও নারী উদ্যোগও সমাবেশ করেছে। কর্মসূচি থেকে বাকি আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়। 

বেনাপোল (যশোর): ‘হারবে ধর্ষক, জিতবে দেশ, ধর্ষণ মুক্ত বাংলাদেশ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নোয়াখালীসহ দেশব্যাপী নারীর প্রতি সহিংসতা, হত্যা ও ধর্ষণের দ্রুত বিচারের দাবিতে যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারণে ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। দেশসেরা উদ্ভাবক মিজানুর রহমানের উদ্যোগে বুধবার সকাল ১১টায় এ মানববন্ধন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট শার্শা উপজেলা শাখার সভাপতি সাংবাদিক আসাদুজ্জামান. যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিযয়ক সম্পাদক আসিফ উদ-দৌলা সরদার অলোক, মানবাধিকার হেল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা দেশসেরা উদ্ভাবক মিজানুর রহমান, মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান আহমেদ, যশোর জেলা সেবক সংগঠনের সভাপতি মতিয়ার রহমান, নাভারণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহজাহান আলী, নাভারণ মহিলা কলেজের প্রভাষক রফিকুল ইসলাম বুলি, শার্শা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক বৈদ্যনাথ দাস, সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনি, মানবাধিকার নেত্রী সালমা আক্তার শেলিসহ আরও অনেকে। 

এ সময় বক্তারা বলেন, ‘সারাদেশের ধারাবাহিক ধর্ষণের ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনো ক্ষমতাবান ব্যক্তি বা গোষ্ঠী সম্পৃক্ত। নিপীড়ন ও ধর্ষণকারীরা জানেন তাদের কোনো বিচার হবে না, শাস্তি হবে না। এ কারণেই তারা যা খুশি তাই করছেন। ধর্ষণকারী ও তার পরিবারকে সামাজিকভাবে বয়কট ও আশ্রয়দাতাদের আইনের আওতায় আনাসহ দেশব্যাপী নারী নির্যাতনকারী ও ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা। 

জয়পুরহাট: সারাদেশে ধর্ষণের প্রতিবাদ ও দ্রুত বিচারের দাবিতে জয়পুরহাট শহরের শহীদ ডা. আবুল কাশেম ময়দানে মোমবাতি প্রজ্বলন করেছে জেলার ছাত্র সমাজ। মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জেলার বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা মোমবাতি প্রজ্বলনে অংশ নেয়।

সন্ধ্যায় প্রায় ঘণ্টাব্যপী এই মোমবাতি প্রজ্বলন চালাকালে বক্তব্য রাখেন, জয়পুরহাট সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রাহুল শর্মা,আল হোসাইন রাব্বি,তারিক আজিজ তায়েফ প্রমুখ।  

এ সময় বক্তরা বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। সে রকম বাংলাদেশও আইন সংস্কার করে এ বিধান প্রণয়ন দরকার।’ ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের দাবি জানান বক্তরা। 

এআই/এনএস/


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি