মুজিববর্ষের সময় বাড়ানোয় প্রধানমন্ত্রীকে বাস্তবায়ন কমিটির ধন্যবাদ
প্রকাশিত : ২৩:৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে মুজিববর্ষের সময়কাল বৃদ্ধি করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।
আজ বুধবার বিকালে জুম অনলাইন প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত হয়। জাতীয় বাস্ত বায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
সভায় সদস্যবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, সময়কাল বর্ধিত করায় মুজিববর্ষের গৃহীত কর্মসূচিসমূহ সম্পন্ন করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মুজিববর্ষ যথাযথভাবে উদযাপনের এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে সকল কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
উল্লেখ্য, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে সরকার ১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ২৬শে মার্চ ২০২১ সময়কে মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করে। মুজিববর্ষ উদযাপনের লক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিসমূহ কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। সে কারণে সরকার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সময়কাল ১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত বর্ধিত ঘোষণার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, এমপি, তথ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, এমপি, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এমপি, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, এমপি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম, এমপি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, এমপি, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসজিপি, পিএসসি, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, গৃহায়ন ও গণপুর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. মোঃ মইনুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস. এম. হারুন-অর-রশীদ, গণপূর্ত বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শেখ রফিকুল ইসলাম, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সত্যজিত কর্মকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী, চ্যানেল আই এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, সাংবাদিক সৈয়দ বদরুল আহসান, সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, এফবিসিসিআই এর সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, কবি তারিক সুজাত, কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক, সংগীত শিল্পী সাজেদ আকবর, সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায় এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এসি
আরও পড়ুন