ভাসমান জনগোষ্ঠী পাবেন জনসনের টিকা, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা ফাইজার
প্রকাশিত : ২২:১৮, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দেশের মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৩৬ লাখ মানুষ করোনাভাইরাস টিকার আওতায় আসছেন। রোববার থেকে তাদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে।
ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষার্খীরা আগে থেকে টিকার আওতায় এলেও কওমি মাদ্রাসার ৩০ লাখ শিক্ষার্থী বাইরে ছিলেন। এবার কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ফাইজারের টিকা পাচ্ছেন। একইসঙ্গে ভাসমান জনগোষ্ঠীর ছয় লাখ মানুষ পাবেন জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাতৃ, নবজাতক ও শিশু স্বাস্থ্য কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর এবং কোভিড-১৯ টিকাদান ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডা. শামসুল হক বলেন, “মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে কেন্দ্রও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। ওইসব কেন্দ্রে ফাইজারের টিকা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে শিক্ষার্থীদের তালিকা অধিদপ্তরে পাঠানো হবে। ওই তালিকা ধরে শিক্ষার্থীদের টিকার ব্যবস্থা করা হবে।”
ভাসমান জনগোষ্ঠীকে টিকাদানের বিষয়ে ডা. শামসুল হক বলেন, “সারাদেশে ছয় লাখ ভামসান মানুষকে জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হবে। এরমধ্যে ঢাকায় দুই লাখ ৮৫ হাজার এবং দেশের অন্যান্য এলাকায় তিন লাখ ১৫ হাজার মানুষ টিকার আওতায় আসবেন। ভাসমান জনগোষ্ঠীর নির্ধারিত কোনো ঠিকানা নেই, এ কারণে তাদের সিঙ্গেল ডোজের জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হবে।”
আরকে//
আরও পড়ুন