ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪

জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে বিজয়ী ১২ দল

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৭:০৮, ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | আপডেট: ১৭:১৫, ১৮ নভেম্বর ২০২৩

সপ্তমবারের মত দেশ গঠনে এগিয়ে আসা একদল তরুণের হাতে উঠবে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়াড’। আজ ছয়টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ী তরুণ সংগঠনগুলোর হাতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড তুলে দেবেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয়। অপেক্ষা আর অল্প কিছু সময়। তার আগে এক নজর দেখে নেয়া যাক এবারের জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের জন্য শীর্ষ বাছাইকৃত তরুণদের সংগঠনগুলোকে।

উইমেনস ড্রিমার ক্রিকেট অ্যাকাডেমি
অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে কাজ করে যাচ্ছে ‘উইমেনস ড্রিমার ক্রিকেট অ্যাকাডেমি’। আরিফা জাহান বিথি জানান, গ্রামে অবহেলিত মেয়েদের নিয়ে এই নারী ক্রিকেট একাডেমির পথচলা। নারীর ক্ষমতায়ন, তাদের ক্রীড়া ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত করা এবং বাল্য বিবাহ রোধ এই ক্রিকেট একাডেমির মূল লক্ষ্য।

স্বপ্ন: এক চিলতি হাসির জন্য
নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু অধিকার রক্ষা এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের মূল সমাজে অন্তর্ভুক্ত করে নেয়ার লড়াইয়ে ২০১৪ সাল থেকে নোয়াখালীতে কাজ করে যাচ্ছে ‘স্বপ্ন: এক চিলতি হাসির জন্য’ সংগঠনটি। মাইনুল হাসান শিমুল জানান, এই সংগঠনটি বর্তমানে নোয়াখালী ছাড়িয়ে চট্টগ্রামেও তাদের কার্যক্রম পরিচালনার কথা ভাবছে। বর্তমানে সংগঠনটির ৭৬ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছেন।

মনোবল সামাজিক সংগঠন রনি গোয়ালা কাজ করে যাচ্ছেন ‘মনোবল সামাজিক সংগঠন’ নিয়ে। শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে মানুষকে তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে, শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ার হার হ্রাস, স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং বৃক্ষায়নে কাজ করছে এই সংগঠনটি। চেনাইবিল নামক গ্রামে কাজ করে যাওয়া সংগঠনটি বর্তমানে এখানে বঙ্গবন্ধু হাই স্কুল পরিচালনা করছে।

লাইট ফর লাইফ
গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে ৫ হাজারের বেশি মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করছে তাহমিনা আক্তার সুপ্তার ‘লাইট ফর লাইফ’। নারীর ক্ষমতায়ন, টেকসই উন্নয়ন, পরিবারের মধ্যে দৃঢ় বন্ধন বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে তরুণদের এই সংগঠনটি।

ভালো কাজের হোটেল
২০১৯ সাল থেকে ঢাকায় ভূমিহীন ও ভাসমান মানুষদের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে মো.শেহানুর রহমান আসিফের ‘ভালো কাজের হোটেল’। ছিন্নমূল মানুষের সহায়তার জন্য দৈনিক প্রায় আড়াই হাজার স্বেচ্ছাসেবী এই সংগঠনটিতে কাজ করে। দৈনিক ১২-১৩ শত ছিন্নমূল মানুষকে সংগঠনটি সহায়তা প্রদান করে।

নুপম ফাউন্ডেশন
সমাজ গঠনে কাজ করে যাচ্ছে মো. রেজাউল করিম এর ‘নুপম ফাউন্ডেশন’। সংগঠনটি রক্তদান কর্মসূচি, সামাজিক মূল্যবোধ সৃষ্টি, পথ নাটক এবং বই মেলা আয়োজনসহ আরও বেশ কিছু সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আলট্রাস্টিক পিউপিলস ইয়ুথ অর্গানাইজেশন (এপিওয়াইও)

রাঙামাটির পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করছেন মালাচিং মারমার ‘আলট্রাস্টিক পিউপিলস ইয়ুথ অর্গানাইজেশন(এপিওয়াইও)। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর স্বাস্থ্য সেবা প্রদান এবং ম্রো জনগোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে এই সংগঠনটি। এছাড়াও এই সংগঠন বর্তমানে ৪ হাজারের বেশি তরুণ এবং ১৭০ জনের বেশি স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে চট্টগ্রামেও নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা করছে। 

রোপ-৪ আউটডোর এডুকেশন
তরুণদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা শক্তিকে খুঁজে পেতে ২০১৭ সাল থেকে ‘রোপ-৪ আউটডোর এডুকেশন’ সংগঠনটি কাজ করছে। এই সংগঠনের শুরু থেকে কাজ করে যাওয়া মারুফ হক জানান, পর্বতারোহণ, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, সাইকেলিং, ওয়ার্কশপ ও সেমিনারের আয়োজন করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। স্কুল, কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় সকল ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করে এই সংগঠন।

ঋতু হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং ফাউন্ডেশন
উম্মে শারমিন কবির পরিচালিত ‘ঋতু হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং ফাউন্ডেশন’ নারীদের জন্য পরিচালিত একটি সংগঠন যার মূল লক্ষ্য নারীর ক্ষমতায়ন। এজন্য প্রতিষ্ঠানটি নারীর নিরাপত্তা, কর্মক্ষেত্রে নারীর চাকরির সুযোগ সৃষ্টি, কিশোরদের নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি এবং সন্তানদের লালন-পালন বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ ও সেবা প্রদান করে। সেই সঙ্গে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ও সেমিনারও আয়োজন করে সংগঠনটি।

এফএপিএ
এফএপিএ বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নের জন্য তার কর্মক্ষেত্রের সুযোগ তৈরি করে। এই সংগঠনটির প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে নারীদের, বিশেষকরে যে সকল নারী সন্তান নিয়ে একা একা বসবাস করছেন এবং আর্থিক সমস্যায় থাকেন এমন নারীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে বলে জানান ইঞ্জিনিয়ার শিব্বির আহমেদ। এ ছাড়াও শ্রম আইন এবং গার্মেন্টস সেক্টরে চাকরিতে প্রবেশের পূর্বে নারীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে সচেতন করে তোলে এই সংগঠন।

স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারস
মাহমদুল হাসানের ‘স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারস’ এর কল্যাণে ২০১৮ সাল থেকে অদ্যাবধি ৬০ হাজারের বেশি মানুষ সুবিধা ভোগ করেছে। বর্তমানে সংগঠনটির দেড় হাজারের বেশি সদস্য রয়েছে। এর অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে তরুণরা।

সার্জ বাংলাদেশ
২০১৫ সাল থেকে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সহিংসতা বন্ধের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে কাজ করে যাচ্ছে ‘সার্জ বাংলাদেশ’। সাইমুন আজম রিফাত জানান, বর্তমানে এই সংগঠনটি রাঙামাটি, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম ছাড়াও রাজশাহীতে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। জঙ্গিবাদকে রুখে দিতে ৮বছর যাবৎ তরুণদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এই সংগঠন।
সম্ভাবনা

২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভের পর টেকসই উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ বৈষম্য হ্রাসসহ আরও বেশ কিছু সামাজিক বিষয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ‘সম্ভাবনা’। এই সংগঠনের বিষয়ে মোশফেকা জান্নাত বলেন, ২শ’স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। বর্তমানে সংগঠনটির পক্ষ থেকে পথ শিশুদের জন্য স্কুল, নারীদের সেলাই প্রশিক্ষণ এবং স্বনির্ভর হওয়ার জন্য আরও কিছু প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে সংগঠনটির পক্ষ থেকে ১৬০ জন নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।অভিনন্দন ফাউন্ডেশন

এক সময় দেশের মঙ্গা অঞ্চল হিসেবে পরিচিত রংপুরের চিত্র অনেকটা পাল্টে গেলেও এখনও অর্থনৈতিকভাবে এই অঞ্চলটি পিছিয়ে। এ কারণেই ২০১৭ সালের রংপুর অঞ্চলের মানুষের কর্ম সংস্থান এবং হতদরিদ্রদের সহায়তায় কাঞ্চন চন্দ্র রায় প্রতিষ্ঠা করেন ‘অভিনন্দন ফাউন্ডেশন’। বর্তমানে এই সংগঠনটির ১শ’রও বেশি সক্রিয় সদস্য রয়েছে যাদের মাধ্যমে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ সেবা পাচ্ছে।
টঙ্গের গান

দেশের শিল্প সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে উজ্জীবিত করে রাখতে মো. মাহমুদুল হাসান আবির মিয়া গড়ে তোলেন ‘টঙ্গের গান’। মানুষকে দেশের সংস্কৃতির সঙ্গে একই বন্ধনে আবদ্ধ করতে এবং শিশু শিক্ষা, নারীর অধিকার ও নিরাপত্তা, বাল্য বিবাহ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টসহ সামাজিক সচেতনতা মূলক আরও বেশ কিছু কার্যক্রম পরিচালনা করে ‘টঙ্গের গান’। এই সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজন ‘সম্প্রীতি সন্ধ্যা’য় নিয়মিত ২ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত হয়। এখন পর্যন্ত এই সংগঠনের মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতির স্বাদ গ্রহণ করেছেন সরাসরি ১ লাখের বেশি মানুষ।

এসডি একাডেমি
সঞ্জয় কুমার মল্লিক ২০১৫ সালে শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ‘এসডি একাডেমি’। সংগঠনটির সবচাইতে সফল কার্যক্রম হলো পথ গান। ৫০ জনের বেশি সক্রিয় সদস্যসহ সংগঠনটি এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে তাদের সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে।

ক্যানভাস পাপেট থিয়েটার
দেশে তরুণদের সবচাইতে বড় পাপেট শো পরিচালনা করছে ‘ক্যানভাস পাপেট থিয়েটার’। পাপেট শো বা পুতুল নাচের মাধ্যমে মো. কামরুল ইসলাম সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে চান সমাজে। ২০১৩ সালে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করা এই সংগঠনটির সঙ্গে ১৮ জনের বেশি পাপেটিয়ার কাজ করছেন। শিশু অধিকার ও নিছক বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা দিতে কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।

কাদামাটি
থিয়েটারি কোরিওগ্রাফি নিয়ে কাজ করছেন মো. শাহেদুল ইসলামের সংগঠন ‘কাদামাটি’। মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একাধিক গবেষণা ভিত্তিক কোরিওগ্রাফি রয়েছে তাদের। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে কোরিওগ্রাফিতে গবেষণা নির্ভর কাজ করতে চায় সংগঠনটি।

টিম অ্যাটলাস
উদ্ভাবনী ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে সানি জুবায়েরের ‘টিম অ্যাটলাস’ ২০১৬ সাল থেকে কাজ করছে এবং তাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্জন রোবোটিক্স এবং স্পেস এক্সপ্লোরেশনে, যেখানে বিশ্ব রোবোটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে গোল্ড মেডেল জয় করে তারা। ৮০ জন সক্রিয় সদস্যসহ মোট ১২০ জনকে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে টিম অ্যাটলাস। দেশের ২১টি প্রতিষ্ঠানে রয়েছে তাদের সংগঠনের সদস্যরা।

ক্লিয়ার কনসেপ্ট
মো. হিরোক শেখের ‘ক্লিয়ার কনসেপ্ট’ দেশের ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজের ২৫০ জনের বেশি সক্রিয় সদস্যকে নিয়ে ২০১৯ সাল থেকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এটি একটি স্বাস্থ্য প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্ম।

উদ্ভাবন বিজ্ঞান ক্লাব হবিগঞ্জ
দেশে উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীল সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'উদ্ভাবন বিজ্ঞান ক্লাব হবিগঞ্জ' নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন মো. মুশাহিদ মিয়া।  নিজ অঞ্চলের ৯ উপজেলার ১৭৫টি স্কুলে কুইজ ও ওয়ার্কশপ আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী শক্তিকে অনুপ্রেরণা দিতে চায় সংগঠনটি।

উই, নট আই
আনিলা চৌধুরী মিম মনে করেন ‘উই, নট আই’ অর্থাৎ আমরা আমি নই। এমন ধারণা থেকেই অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য সহায়তা কার্যক্রম প্রদান করে আসছে সংগঠনটি। এরই মধ্যে সংগঠনটির পক্ষ থেকে ৬টি ফুড ভ্যান, ভ্যান এবং রিকশা সরবরাহ করা হয়েছে বেকারদের জন্য। ৫শ’রও বেশি সক্রিয় সদস্যের এই সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে সহায়তা লাভ করেছেন প্রায় ১ লাখের বেশি মানুষ।

ইয়ুথ ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফাউন্ডেশন
‘ইয়ুথ ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফাউন্ডেশন’-এর মাধ্যমে সুমাইয়া তাসনিম শিশু ও তরুণদের জন্য এমন এক প্যøাটফর্ম তৈরি করতে চান যেখানে প্রত্যেকে তার সমস্যার সমাধান লাভ করতে পারবে। ২০১৭ সালে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠনটি বর্তমানে বঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্কুল পরিচালনার পাশাপাশি শীতের কাপড় সরবরাহ ও উৎসবে বঞ্চিতদের উপহার দেয়াসহ আরও বেশ কিছু কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ (ডব্লিউএসআরটিবিডি)

দেশের ৪০টি উপজেলায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সচেতনতা তৈরি ও বন্যপ্রাণী সুরক্ষার জন্য কাজ করছে ‘ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ’ (ডব্লিউএসআরটিবিডি)। মো শহিদুল ইসলাম জানান, সাপ উদ্ধার থেকে শুরু করে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করে সংগঠনটি।

‘ইকো-নেটওয়ার্ক গ্লোবাল’
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির জন্য কাজ করছে ‘ইকো-নেটওয়ার্ক গ্লোবাল’। শামীম আহমেদ মৃধা পরিচালিত এই সংগঠনটি নেটওয়ার্কিং ও পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। প্রায় ১৫০০ জনের বেশি স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে চলা এই সংগঠনের মাধ্যমে সুবিধা লাভ করেছে ৫০ হাজারের বেশি মানুষ।

স্বপ্ন পূরণ যুব ফাউন্ডেশন
হাদিউর রহমান ধ্রুবো ২০২২ সাল বরগুনায় এই সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে। এরপর থেকে ‘স্বপ্ন পূরণ যুব ফাউন্ডেশন’ টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ আরও বেশ কিছু ইস্যুতে কাজ করে যাচ্ছে। মূলত সবুজ ও টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।

কেআই//


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি