৩০ লাখ প্রাণের চড়া মূল্যে পাওয়া পতাকাও অবহেলিত স্বাধীন বাংলার বেশীরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
প্রকাশিত : ১৮:৩৭, ২ মার্চ ২০১৬ | আপডেট: ১৮:৪৪, ২ মার্চ ২০১৬
৩০ লাখ প্রাণের চড়া মূল্যে পাওয়া পতাকাও অবহেলিত স্বাধীন বাংলার বেশীরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। দেশের কউমি মাদ্রাসা গুলোতে ওড়ানো হয়না জাতীয় পতাকা, গাওয়া হয়না জাতীয় সংগীত। ইংরেজী মাধ্যমের বেশিরভাগ স্কুলের অবস্থা একই রকম। দেশের স্বাধীনতার মুল্যবোধ, সংবিধান, আর সরকারি নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েই চলছে এমন শিক্ষা ব্যবস্থা। আর তিন মাধ্যমের শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যদিয়ে তৈরী হচ্ছে তিন মানসিকতার প্রজন্ম। ফলে জাতীয় ঐক্য বিবর্জিত প্রজন্মের হাতেই থাকছে আগামীর বাংলাদেশ।
দেশে প্রথমিক স্কুলের চেয়ে মাদ্রাসার সংখ্যা বেশি। বিপুল জনগোষ্ঠীর শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাদ্রাসা শিক্ষার চাহিদাও রয়েছে। কিন্তু ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, অংক, সমাজ, বিজ্ঞানের মতো অতি গুরত্বপূর্ণ বিষয় গুলো, কি পড়ানো হয় কউমি মাদ্রাসা গুলোতে।
আর এসব মাদ্রাসা থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নেয়া শিক্ষার্থীরা কতটুকু দিতে পারে সমাজকে?
একই অবস্থা ইংরেজী মাধ্যমের বেশিরভাগ স্কুলে।
তবে কিছু স্কুলে পড়ানো হচ্ছে বাংলাদেশের ইতিহাস।
এমন পরিস্থিতি উত্তরোনে সমন্বিত শিক্ষার বিকল্প নেই বলেই মনে করেন এই শিক্ষাবিদ।
নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত একমুখি শিক্ষার ব্যাপারে একমত কউমি মাদ্রাসা ও ইংরেজী মাধ্যম সংশ্লিষ্টরা।
অবিলম্বে সমন্বিত শিক্ষা নীতি প্রনয়নের আশ্বাস শিক্ষামন্ত্রীর।
আরও পড়ুন